থাই এয়ারওয়েজ সম্পর্কিত তথ্য এবং ঢাকা, বাংলাদেশ বিক্রয় অফিসের ঠিকানা

2440

থাই এয়ারওয়েজ থাইল্যান্ডের পতাকাবাহী সরকারি বিমান সংস্থা।এর দুই সংখ্যার (IATA)কোড TG।থাই এয়ারওয়েজ “স্টারএয়ারলাইন্স” এর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য।এর প্রধান সদর দপ্তর সুভারনা ভূমি বিমানবন্দরে অবস্থিত।উক্ত বিমানবন্দর থেকে থাই এয়ারওয়েজ ১২০টিরও বেশি উড়োজাহাজ ব্যবহার করে ৩৫টি দেশের ৭৮টি ভিন্ন ভিন্ন গন্তব্যস্থলে যাত্রী পরিবহন করে।

ওশেনিয়ার পাঁচটি শহরে বিমানযোগে যাত্রী পরিবহন সেবে প্রদান করে স্বত্বেও একথা অনস্বীকার্য যে থাইল্যান্ডের বিমান সেবা প্রদান ব্যবস্থাটি প্রধানত ইউরোপ, পূর্ব এশিয়া, দক্ষিণ এশিয়া এবং দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়া অঞ্ছলের যাত্রীদের কথা বিবেচনায় নিয়ে গড়ে উঠেছে। থাই এয়ারওয়েজ এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্ছলের বিমান সংস্থা গুলোর মধ্যে একমাত্র বিমান সংস্থা যা লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দরে যাত্রী পরিবহন করে তাছাড়াও এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্ছলের বিমান সংস্থা গুলোর মধ্যে ইউরোপে সবচেয়ে বড় যাত্রী পরিবহনকারী বিমান সংস্থা এটি।থাই এয়ারওয়েজ ১৯৯১ সাল থেকে থাইল্যান্ডের সিকিউরিটিজ এক্সচেঞ্জে নিবন্ধিত একটি পাবলিক কোম্পানী।এদের কাছে থাইল্যান্ডের শেয়ার বাজারে ৫০% এরও বেশি শেয়ারের মালিকানা থাকায় থাইল্যান্ডের অর্থ মন্ত্রণালইয়ের উপর প্রভাব বিস্তার করে এবং প্রভাবশালী শেয়ারহোল্ডার হিসেবে পরিগনিত হয়।

থাই এয়ারওয়েজ তাদের দেশের অতি গুরুত্বপূর্ণ শহর গুলো থাকে তাদের বিমান পরিবহন ব্যবস্থার মাধ্যমে বিশ্বের প্রায় প্রতিটি স্থানে যাত্রী পরিবহব, পণ্য পরিবহন, পার্সেল পরিবহন সহ অন্যান্য পরিষেবা প্রদানের মধ্য দিয়ে বিমান পরিবহন ব্যবসা পরিচালনা করে।বিমান পরিবহন ব্যবসা পরিচালনা করার জন্য যা সকল কার্যক্রম পরিচালনা করতে হয় সে সকল কার্যক্রম থাই এয়ারওয়েজ এর প্রধান সদর দপ্তর সুভারন বিমানবন্দর থেকে পরিচালনা করা হয়।
বাংলাদেশের বাজারে থাই এয়ারওয়েজ টিকিট বিক্রি করে এমন অনেক ট্র্যাভেল এজেন্ট রয়েছে। তবে সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য অনুমোদিত বিক্রয় এজেন্টগুলির একটি এয়ারওয়েজ অফিস বা জু ইনফোটেক (বাংলাদেশে শীর্ষস্থানীয় ট্র্যাভেল এজেন্ট) যারা বিমান শিল্প ও ভ্রমণ সংশ্লিষ্ট প্রযুক্তি গত দিক নিয়ে কাজ করে। সর্বোচ্চ সস্তা মূল্যে বিমানের টিকেট এবং অন্যান্য পরিষেবা পেতে ট্র্যাভেলজু বিডি লিমিটেড এর অফিসের ঠিকানায় যোগাযোগ করুন।

ঢাকাস্থ থাই এয়ারওয়েজ বিক্রয় প্রতিনিধির অফিসে যোগাযোগের ঠিকানা

এয়ারওয়েজ অফিস
রোড ৩, হোল্ডিং ৩, সুইট ৩৪,
হ্যাপি আর্কেড শপিং মল,
ধানমণ্ডি,ঢাকা ১২০৫, বাংলাদেশ।
মোবাইল নাম্বার: ০১৯৭৮৫৬৯২৯৪– ৯৫-৯৬
অফিসিয়াল ওয়েবসাইটঃ http://thaiairwaystickets.com/
সকাল ১০.৩০ টা থেকে রাত ৮.৩০টা পর্যন্ত(সপ্তাহে ৭ দিন খোলা)

এয়ারওয়েজ অফিসের গুগল ম্যাপ লোকেশন –

 

এয়ারওয়েজ অফিসের ফেসবুক পেজ –

ঢাকাস্থ থাই এয়ারওয়েজ কর্পোরেট অফিসে যোগাযোগের ঠিকানা:

থাই এয়ারওয়েজ ইন্টারন্যাশনাল
1st Floor Taj Marriot, 25 গুলশান এভিনিউ, ঢাকা 1212
টেলিফোন নাম্বার ঃ+৮৮ ০২ ৮৮৭৯১৩১-৪৬
মোবাইল নাম্বার: +৮৮০১৯৭৮৫৬৯২৯৬,৯৫,৯৪,৯৩, ০১৭৬৮২৩২৩১১
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৮৮৭৯১৪৭-৪৯
ইমেইল: sales@thaiairways.com.bd

থাই এয়ারওয়েজ ঢাকা বিমানবন্দর অফিসের ঠিকানা:

হযরত শাহ জালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
টার্মিনাল ১, কুর্মিটোলা, ঢাকা বাংলাদেশ
টেলিফোন নাম্বার: +৮৮ ০২ ৮৮৭৯১৩১-৪৬,
মোবাইল নাম্বারঃ +৮৮০১৯২৯৯৯০২৯১
+৮৮০১৯২৯৯৯০২৯২
+৮৮০১৯২৯৯৯০২৯৫
ফ্যাক্স নাম্বার: +৮৮ ০২-৮৯০১৮১৩
ইমেইল: dackktg@thaiairways.com.bd

বিমানের যাত্রীদের খাবার সম্পর্কিত তথ্যঃ

প্রতিটি বাণিজ্যিক বিমানের বিনা মূল্যে যাত্রীদের খাবার পরিবেশন করা হয়। এই খাবার বিশেষজ্ঞ এয়ারলাইন ক্যাটারিংদের দ্বারা প্রস্তুত করা হয় এবং সাধারণত বিমানের ভেতর সার্ভিস ট্রলি ব্যবহার করে যাত্রীদের কাছে পৌছানো হয়। কম খরচে বিমান পরিষেবা প্রদানকারী বিমান গুলতে যাত্রীদের কোন ধরনের খাবার সরবরাহ করা হায় না। তবে আপনি চাইলে ফ্লাইট থেকে খাবার কিনতে পারেন।বিমানের ভেতর যাত্রীসেবা সমূহ আরও সুবিধাজনক এবং সুনিশ্চিত করার জন্য যাত্রীদের বিভিন্ন সেবার নাম সম্বলিত প্রাক বই সরবরাহ করা হয়।

ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিমান সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য জানার উপায়:

যাত্রীদের ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিমান সম্পর্কিত তথ্য জানার প্রক্রিয়াকে বলে অনলাইন চেক-ইন। এটি এমন প্রক্রিয়া যেখানে যাত্রীরা ইন্টারনেটের মাধ্যমে তাদের ফ্লাইটে উপস্তিথির তথ্য নিশ্চিত এবং তাদের নিজস্ব বোর্ডিং পাসগুলি মুদ্রণ করতে পারেন।ক্যারিয়ার এবং নির্দিষ্ট ফ্লাইটের ধরনের উপর নির্ভর করে যাত্রীরা তাদের পছন্দের খাবার এবং খাবারের বিকল্প ও মালপত্রের পরিমাণের তথ্য নিশ্চিত করতে পারেন । তাছাড়া যাত্রীরা উক্ত পক্রিয়ার মাধ্যমে তাদের পছন্দের আসন পূর্বেই নির্বাচন করতে পারে।
#অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট এর ক্ষেত্রে প্রস্থানের নির্ধারিত সময় থেকে  ১ কিংবা ১ঃ৩০ ঘন্টা আগে চেক-ইন করতে হয়।
#যাত্রীরা তাদের ই-বোর্ডিং পাস চেক ইন এর জন্য মোবাইল ওয়েবসাইট বা মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করতে পারেন।
# যে সকল যাত্রী অনলাইনে চেক ইন করবে তাদের নিজ উদ্যোগে তাদের বোর্ডিং পাস মুদ্রণ এবং তাদের বিমানবন্দর থেকে বোর্ডিং পাসের জন্য একটি ভাউচার বাধ্যতামূলক গ্রহন করতে হবে

রিজার্ভেশন সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্যঃ

ফ্লাইটে উঠার আগে অবশ্যই আপনার বিমানের টিকিটটি পরীক্ষা করুন এবং ভালভাবে নিশ্চিত হন। আপনি যদি আপনার রিজার্ভেশন সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য দেখতে চান তাহলে রিজার্ভেশন থেকে, আপনার রিজার্ভেশন রেফারেন্স বা পিএনআর নাম্বার টি এবং আপনার নামের শেষ অংশটি লিখুন।উক্ত তথ্য গুলো লিখার পর রিজার্ভেশন থেকে আপনি আপনার সকল তথ্য জমা দেখতে পারবেন।
আপনি ফ্লাইট পরিবর্তন করতে চাইলে আপনার বুকিং রেফারেন্স নাম্বার এবং আপনার নামের শেষ অংশটি লিখুন। এরপর আপনার বুকমার্ক এ আপনার নামের অংশটুকু একইরকম কিনা সেটা নিশ্চিত করুন।

থাই এয়ারওয়েজর ঢাকা অফিসের ঠিকানা বা ফোন নাম্বারে সংক্রান্ত যে কোনও সমস্যা / অভিযোগ নীচে কমেন্ট করে জানাতে পারেন।