মালিন্দো-এয়ার সম্পর্কিত তথ্য এবং ঢাকা, বাংলাদেশ বিক্রয় অফিসের ঠিকানা

3329

মালিন্দো-এয়ার কোম্পানি মালয়েশিয়া ভিত্তিক একটি বিমান সংস্থা যার সদর দপ্তর মালয়েশিয়ার পেটলিং এর জায়েতে অবস্থিত।তাদের দুই সংখ্যার ATA কোড OD।মালিন্দো এয়ার এবং  ইন্দোনেশিয়ার লায়ন এয়ারের মধ্যে একটি যৌথ চুক্তি রয়েছে যারা মালয়েশিয়ায় জাতীয় মহাশূন্য এবং জাতীয় নিরাপত্তা রক্ষাকারী সংস্থা(এনএডিআই) হিসাবে কাজ করে।এর ফলশ্রুতিতে মালিন্দো-এয়ার নামটি মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়ার একত্রীত রুপ।এটি মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া, সিঙ্গাপুরে, হংকং, অস্ট্রেলিয়া, ভিয়েতনামে এবং শ্রীলংকার সাধারন যাত্রীদের বিমান পরিষেবাদি প্রদান করে।

ভ্রমন পিয়াসু মানুষদের জন্য মালয়েশিয়া একটি অন্যতম জনপ্রিয় জায়গা।এখানের বিস্তীর্ণ নীল জলরাশির সমুদ্র,বালুকাময় সৈকত,আধুনিক শপিংমল,নয়নাভিরাম প্রাকৃতিক পরিবেশ প্রতিটি মানুষকে আকর্ষণ করে তাই প্রতি বছর লক্ষ্য লক্ষ্য পর্যটক মালায়েশিয়াতে ভ্রমন করে। মালিন্দো এয়ার সে সকল পর্যটকদের জন্য আকর্ষণীয় সুযোগ সুবিধার ব্যবস্থা করে।মালিন্দো এয়ার এর তাছাড়া মালিন্দো-এয়ার যাত্রীদের ছুটির তালিকা বিবেচনায় রেখে তাদের জন্য বিভিন্ন ভ্রমন পরিকল্পনা তৈরি করে। যাত্রীরা তাদের ইচ্ছামত ভ্রমন পরিকল্পনা গ্রহন করে অল্প খরচে তাদের ভ্রমন পিপিসা মেটানো এবং ছুটির দিন গুলোকে আনন্দময় করে তুলতে পারে।

মালিন্দো-এয়ার থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া, সিঙ্গাপুর, হংকং, অস্ট্রেলিয়া, মালয়েশিয়ায়, ভিয়েতনাম, শ্রীলঙ্কা, এবং নেপালের বিভিন্ন গন্তব্যগুলিতে বিমান পরিচালনার মাধ্যমে যাত্রী পরিবহন করে।ঢাকা থেকে মালয়েশিয়া, বাংলাদেশ, থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া, সিঙ্গাপুর, হংকং, অস্ট্রেলিয়া, ভারত, ভিয়েতনাম, শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান এবং নেপাল ভ্রমণের জন্য মালিন্দো-এয়ার যাত্রীদের বিমান পরিষেবার প্রদান করে।
বাংলাদেশের বাজারে মালিন্দো-এয়ার টিকিট বিক্রি করে এমন অনেক ট্র্যাভেল এজেন্ট রয়েছে। তবে সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য অনুমোদিত বিক্রয় এজেন্টগুলির একটি এয়ারওয়েজ অফিস বা জু ইনফোটেক (বাংলাদেশে শীর্ষস্থানীয় ট্র্যাভেল এজেন্ট) যারা বিমান শিল্প ও ভ্রমণ সংশ্লিষ্ট প্রযুক্তি গত দিক নিয়ে কাজ করে।সর্বোচ্চ সস্তা মূল্যে বিমানের টিকেট ক্রয়,টিকিটবাতিলকরণ, অনলাইন চেক-ইন, মালপত্র সম্পর্কিত তথ্য, যাত্রীরা বিনামূল্যে যে সকল সুবিধা পায় সে সম্পর্কিত তথ্য, ফ্লাইট তথ্য, হারিয়ে যাওয়া মালপত্র পুনরুদ্ধার সম্পর্কিত তথ্য, যাত্রীদের জন্য সংরক্ষিত বিমানের অভ্যন্তরীণ সুবিধা সম্পর্কিত তথ্য,বিমানবন্দর ব্যবহার সম্পর্কিত তথ্য ছাড়াও অন্যান্য পরিষেবা পেতে এয়ারওয়েজ অফিস এর অফিসের ঠিকানায় যোগাযোগ করুন।

ঢাকাস্থ মালিন্দো-এয়ার বিক্রয় প্রতিনিধির অফিসে যোগাযোগের ঠিকানা

এয়ারওয়েজ অফিস
রোড ৩, হোল্ডিং ৩, সুইট ৩৪,
হ্যাপি আর্কেড শপিং মল,
ধানমণ্ডি,ঢাকা ১২০৫, বাংলাদেশ।
মোবাইল নাম্বার: ০১৯৭৮৫৬৯২৯৪– ৯৫-৯৬
সকাল ১০.৩০ টা থেকে রাত ৮.৩০টা পর্যন্ত(সপ্তাহে ৭ দিন খোলা)

এয়ারওয়েজ অফিসের গুগল ম্যাপ লোকেশন –

 

এয়ারওয়েজ অফিসের ফেসবুক পেজ –

মালিন্দো এয়ার ঢাকা প্রধান কার্যালয়:

৫ম তলা, মোধুমোটি প্লাজা কনকর্ড
প্লট # ১১, রোড # ১১, ব্লক # জি
বনানী, ঢাকা -১২১৩, বাংলাদেশ
টেলিফোন নাম্বার:+৮৮ ০২ ৫৫০৪ ২০০০,+৮৮ ০২ ৫৫০৪ ২৫৫৫
মোবাইল নাম্বার: +৮৮০১৬১৮১৮১৩১৩, +৮৮০১৭৬৮২৩২৩১১
অফিসের সময়সূচি:শনিবার থেকে শুক্রবার: সকাল ০৯.০০- বিকাল ০৫.০০

মালিন্দো এয়ার চট্টগ্রামের প্রধান কার্যালয়ঃ

দেলোয়ার ভবন,চতুর্থ তলা,
প্লট ১০৪, আগ্রাবাদ বাণিজ্যিক এলাকা,
চট্টগ্রাম -৪০০০, বাংলাদেশ
টেলিফোন নাম্বার :+৮৮ ০৩১ ২৫২ ১৫৯১,+৮৮ ০৩১ ২৫২ ১৫৯২
মোবাইল নাম্বার: +৮৮০১৬১৮১৮১৩১৩,+৮৮০১৭৬৮২৩২৩১১
ফ্যাক্স:+88 031 25২ 1593
অফিসের সময়সূচি:শনিবার থেকে শুক্রবার: সকাল ১০.০০- বিকাল ০৬.০০

বিমানের যাত্রীদের খাবার সম্পর্কিত তথ্যঃ

প্রতিটি বাণিজ্যিক বিমানের বিনা মূল্যে যাত্রীদের খাবার পরিবেশন করা হয়। এই খাবার বিশেষজ্ঞ এয়ারলাইন ক্যাটারিংদের দ্বারা প্রস্তুত করা হয় এবং সাধারণত বিমানের ভেতর সার্ভিস ট্রলি ব্যবহার করে যাত্রীদের কাছে পৌছানো হয়। কম খরচে বিমান পরিষেবা প্রদানকারী বিমান গুলতে যাত্রীদের কোন ধরনের খাবার সরবরাহ করা হায় না। তবে আপনি চাইলে ফ্লাইট থেকে খাবার কিনতে পারেন।বিমানের ভেতর যাত্রীসেবা সমূহ আরও সুবিধাজনক এবং সুনিশ্চিত করার জন্য যাত্রীদের বিভিন্ন সেবার নাম সম্বলিত প্রাক বই সরবরাহ করা হয়।

ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিমান সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য জানার উপায়:

যাত্রীদের ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিমান সম্পর্কিত তথ্য জানার প্রক্রিয়াকে বলে অনলাইন চেক-ইন। এটি এমন প্রক্রিয়া যেখানে যাত্রীরা ইন্টারনেটের মাধ্যমে তাদের ফ্লাইটে উপস্তিথির তথ্য নিশ্চিত এবং তাদের নিজস্ব বোর্ডিং পাসগুলি মুদ্রণ করতে পারেন।ক্যারিয়ার এবং নির্দিষ্ট ফ্লাইটের ধরনের উপর নির্ভর করে যাত্রীরা তাদের পছন্দের খাবার এবং খাবারের বিকল্প ও মালপত্রের পরিমাণের তথ্য নিশ্চিত করতে পারেন । তাছাড়া যাত্রীরা উক্ত পক্রিয়ার মাধ্যমে তাদের পছন্দের আসন পূর্বেই নির্বাচন করতে পারে।
#অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট এর ক্ষেত্রে প্রস্থানের নির্ধারিত সময় থেকে  ১ কিংবা ১ঃ৩০ ঘন্টা আগে চেক-ইন করতে হয়।
#যাত্রীরা তাদের ই-বোর্ডিং পাস চেক ইন এর জন্য মোবাইল ওয়েবসাইট বা মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করতে পারেন।
# যে সকল যাত্রী অনলাইনে চেক ইন করবে তাদের নিজ উদ্যোগে তাদের বোর্ডিং পাস মুদ্রণ এবং তাদের বিমানবন্দর থেকে বোর্ডিং পাসের জন্য একটি ভাউচার বাধ্যতামূলক গ্রহন করতে হবে

রিজার্ভেশন সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্যঃ

ফ্লাইটে উঠার আগে অবশ্যই আপনার বিমানের টিকিটটি পরীক্ষা করুন এবং ভালভাবে নিশ্চিত হন। আপনি যদি আপনার রিজার্ভেশন সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য দেখতে চান তাহলে রিজার্ভেশন থেকে, আপনার রিজার্ভেশন রেফারেন্স বা পিএনআর নাম্বার টি এবং আপনার নামের শেষ অংশটি লিখুন।উক্ত তথ্য গুলো লিখার পর রিজার্ভেশন থেকে আপনি আপনার সকল তথ্য জমা দেখতে পারবেন।
আপনি ফ্লাইট পরিবর্তন করতে চাইলে আপনার বুকিং রেফারেন্স নাম্বার এবং আপনার নামের শেষ অংশটি লিখুন। এরপর আপনার বুকমার্ক এ আপনার নামের অংশটুকু একইরকম কিনা সেটা নিশ্চিত করুন।

মালিন্দো এয়ারলাইন্সের ঢাকা অফিসের ঠিকানা বা ফোন নাম্বারে সংক্রান্ত যে কোনও সমস্যা / অভিযোগ নীচে কমেন্ট করে জানাতে পারেন।