গো এয়ারলাইনস সম্পর্কিত তথ্য এবং ঢাকা, বাংলাদেশ বিক্রয় অফিসের ঠিকানা

2015

গো এয়ারলাইনস (ইন্ডিয়া) লিমিটেড ওয়াডিয়া গ্রুপের একটি বিমান সংস্থা। এটা GoAir কোম্পানির অধীনে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করে।২০০৫ সালে, নভেম্বর মাসে ২০০৫ সালে, গো এয়ার বিমানটি যাত্রীদের সল্প মূল্যে আকাশ পথে উড্ডয়ন এবং অন্যান্য পরিষেবা গুলো নিয়ে তাদের প্রথম বিমান পরিচালনা শুরু করে।এবং বিমানটির যাত্রাপথে ভারত থেকে যাত্রী আকর্ষণ করার জন্য খুব পরিমান অল্প দামে যাত্রীদের জন্য আসন বরাদ্দ করে। বিমানটি বর্তমানে ২৩০ টিরও বেশি ফ্লাইট এর মাধ্যমে 23টিরও বেশি জায়গায় যাত্রী আনা নেয়া করে।

গো এয়ার সাধারন যাত্রীদের কাছে “আদর্শিক যাত্রী সেবা মূলক বিমান’ হিসাবে পরিচিত। এরা যাত্রাপথে তাদের যাত্রীদের টোলের মাধ্যমে একটি স্থিতিশীল, গুণমান সম্পন্ন সেবা সরবরাহের করে।গো এয়ার মুলত এয়ারবাস  এ ৩২০দ্বারা যাত্রী পরিবহন সেবা প্রদান করে।গো এয়ার যাত্রীদের জন্য প্রয়োজনীয় তিন-স্তর নির্দেশিকা – ‘প্রম্পট, যুক্তিবাদিতা, এবং সান্ত্বনা’ উপর গুরুত্ব রাখে কর্ম পরিকল্পনা তৈরি করে।

অক্টোবর ২০১৬ সালে গো এয়ার তাদের বমান বহরে একটি আধুনিক বিমান যোগ করে, আন্তর্জাতিক বিমান পরিবহন সংস্থার কার্যনির্বাহী নিরাপত্তা অডিট (আইওএসএ) পাস করে।তাছাড়া এরা ১৪৪ মডেলের এয়ারবাস তাদের বিমান বহরে যুক্ত করার অনুমূতি চেয়ে আন্তর্জাতিক বিমান পরিবহন সংস্থার নিকট দৃঢ় অনুরোধ জমা দিয়েছে।বর্তমানে এদের বিমান বহরে ২৩টি বিমান রয়েছে।ভারতীয় উপমহাদেশের আশপাশের দেশ গুলোর যাত্রীরাই গো এয়ার এর প্রকৃত যাত্রী।গো এয়ার এখন আহমেদাবাদ, বাগডোগরা, বেঙ্গলুরু, ভুবনেশ্বর, চণ্ডীগড়, চেন্নাই, দিল্লী, গোয়া, গুয়াহাটি, হায়দ্রাবাদ, জয়পুর, জম্মু, কোচি, কলকাতা, লেহ, লক্ষ্ণৌ, মুম্বাই, নাগপুর, পাটনা,পোর্ট ব্লেয়ার, পুনে, রাঁচি ও শ্রীনগর এ বিমানের টার্মিনাল ব্যবহার করে যাত্রী পরিবহন করে।

ওয়াদিয়া গ্রুপ ৫০ বছরেরও বেশি সময় ধরে ভারতের কর্পোরেট বাজারে  সামনের দিকে রয়েছে। আজ, গ্রুপটি ব্যাপকভাবে বিমান, বিমানের উপকরণ, রাসায়নিক, পেট্রোকেমিক্যালস, পুষ্টিকর বিমানের খাবার,হার্ডওয়্যার,হালকা নাস্তা,সুস্বাস্থ্য, ভূমি এবং পরামর্শক জাতিয় কয়েকটি উন্নয়ন মূলক ব্যবসায় নিয়োজিত। ওয়াডিয়া গ্রুপটি বিশ্বস্তভাবে প্রতিটি ক্ষেত্রের বাজার অগ্রগামী হিসাবে পরিগনিত হয়েছে। সারা বছর ধরে ওয়াডিয়া গ্রুপটি বিভিন্ন ব্যবসা উদ্ভাবনের মধ্য দিয়ে নিজেদের অবস্থান শক্ত করেছে।

বাংলাদেশের বাজারে গো এয়ার বিমানের টিকিট বিক্রি করে অনেক ট্র্যাভেল এজেন্ট রয়েছে। তবে সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য অনুমোদিত বিক্রয় এজেন্টগুলির একটি এয়ারওয়েজ অফিস বা জু ইনফোটেক (বাংলাদেশে শীর্ষস্থানীয় ট্র্যাভেল এজেন্ট) যারা বিমান শিল্প ও ভ্রমণ সংশ্লিষ্ট প্রযুক্তি গত দিক নিয়ে কাজ করে। সর্বোচ্চ সস্তা মূল্যে বিমানের টিকেট এবং অন্যান্য পরিষেবা পেতে যোগাযোগ করুন।

গো এয়ার ঢাকা বিক্রয় প্রতিনিধির অফিসের ঠিকানা

এয়ারওয়েজ অফিস
রোড ৩, হোল্ডিং ৩, সুইট ৩৪,
হ্যাপি আর্কেড শপিং মল,
ধানমণ্ডি,ঢাকা ১২০৫, বাংলাদেশ।
মোবাইল নাম্বার: ০১৯৭৮৫৬৯২৯৪– ৯৫-৯৬
আফিসিয়াল ওয়েবসাইটঃ http://go-air.com.bd/
সকাল ১০.৩০ টা থেকে রাত ৮.৩০টা পর্যন্ত(সপ্তাহে ৭ দিন খোলা)

এয়ারওয়েজ অফিসের গুগল ম্যাপ লোকেশন –

 

এয়ারওয়েজ অফিসের ফেসবুক পেজ –

ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিমান সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য জানার উপায়:

যাত্রীদের ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিমান সম্পর্কিত তথ্য জানার প্রক্রিয়াকে বলে অনলাইন চেক-ইন। এটি এমন প্রক্রিয়া যেখানে যাত্রীরা ইন্টারনেটের মাধ্যমে তাদের ফ্লাইটে উপস্তিথির তথ্য নিশ্চিত এবং তাদের নিজস্ব বোর্ডিং পাসগুলি মুদ্রণ করতে পারেন।ক্যারিয়ার এবং নির্দিষ্ট ফ্লাইটের ধরনের উপর নির্ভর করে যাত্রীরা তাদের পছন্দের খাবার এবং খাবারের বিকল্প ও মালপত্রের পরিমাণের তথ্য নিশ্চিত করতে পারেন । তাছাড়া যাত্রীরা উক্ত পক্রিয়ার মাধ্যমে তাদের পছন্দের আসন পূর্বেই নির্বাচন করতে পারে।
#অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট এর ক্ষেত্রে প্রস্থানের নির্ধারিত সময় থেকে  ১ কিংবা ১ঃ৩০ ঘন্টা আগে চেক-ইন করতে হয়।
#যাত্রীরা তাদের ই-বোর্ডিং পাস চেক ইন এর জন্য মোবাইল ওয়েবসাইট বা মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করতে পারেন।
# যে সকল যাত্রী অনলাইনে চেক ইন করবে তাদের নিজ উদ্যোগে তাদের বোর্ডিং পাস মুদ্রণ এবং তাদের বিমানবন্দর থেকে বোর্ডিং পাসের জন্য একটি ভাউচার বাধ্যতামূলক গ্রহন করতে হবে

রিজার্ভেশন সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্যঃ

ফ্লাইটে উঠার আগে অবশ্যই আপনার বিমানের টিকিটটি পরীক্ষা করুন এবং ভালভাবে নিশ্চিত হন। আপনি যদি আপনার রিজার্ভেশন সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য দেখতে চান তাহলে রিজার্ভেশন থেকে, আপনার রিজার্ভেশন রেফারেন্স বা পিএনআর নাম্বার টি এবং আপনার নামের শেষ অংশটি লিখুন।উক্ত তথ্য গুলো লিখার পর রিজার্ভেশন থেকে আপনি আপনার সকল তথ্য জমা দেখতে পারবেন।
আপনি ফ্লাইট পরিবর্তন করতে চাইলে আপনার বুকিং রেফারেন্স নাম্বার এবং আপনার নামের শেষ অংশটি লিখুন। এরপর আপনার বুকমার্ক এ আপনার নামের অংশটুকু একইরকম কিনা সেটা নিশ্চিত করুন।

গো এয়ার এয়ারলাইন্সের ঢাকা অফিসের ঠিকানা বা ফোন নাম্বারে সংক্রান্ত যে কোনও সমস্যা / অভিযোগ নীচে কমেন্ট করে জানাতে পারেন।