দক্ষিণ আফ্রিকার ভিসা
বাংলাদেশে দক্ষিণ আফ্রিকার কোন হাই কমিশন নেই। কনস্যুলেট অফিস বা ভিসা আবেদন কেন্দ্র না থাকায় শ্রীলঙ্কায় অবস্থিত দক্ষিণ আফ্রিকার হাই কমিশনের মাধ্যমে ভিসার জন্য আবেদন করতে হয়। ভিসার আবেদনের জন্য আবেদনকারী নিজে যেয়ে অথবা অন্য কারো মাধ্যমে, কুরিয়ার সার্ভিস বা ট্রাভেল এজেন্টে মাধ্যমে আবেদন করতে পারেন। ডাকযোগেও ভিসা আবেদনপত্র পাঠানো যায়।দক্ষিণ আফ্রিকার ভিসা
ভিসা আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:
- পাসপোর্ট (পরিকল্পিত ভ্রমণ শেষ হওয়ার পরও পাসপোর্টের মেয়াদ অন্তত ৩০ দিন থাকতে হবে),
- পাসপোর্টে কমপক্ষে ২টি ফাঁকা পৃষ্ঠা থাকতে হবে,
- আবেদনকারীর ছবি:
– তিন মাসের মধ্যে তোলা ২ কপি পাসপোর্ট ছবি
– ছবির সাইজ প্রস্থে ৩৫ মিলিমিটার এবং উচ্চতা ৪৫ মিলিমিটার হতে হবে
– ছবি অবশ্যই রঙ্গিন হতে হবে এবং ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড হালকা নীল অথবা সাদা হতে হবে
– ছবিতে আবেদনকারীর সম্পূর্ণ মুখ স্পষ্ট বোঝা যেতে হবে। - ভিসার আবেদন ফর্মটি (BI-84) সঠিক ও নির্ভুলভাবে পূরণ করতে হবে। আবেদন ফর্মটি ইংরেজিতে পূরণ করতে হবে এবং বড় হাতের অক্ষরে ও কালো কালির বলপেন ব্যবহার করতে হবে।
- শ্রীলঙ্কায় অবস্থিত সাউথ আফ্রিকার হাই কমিশন থেকে আবেদনপত্রটি সংগ্রহ করা যাবে
- সাউথ আফ্রিকার Department of Home Affairs এর ওয়েবসাইট থেকেও ফর্মটি ডাউনলোড করা যাবে
- ভিসার জন্য আবেদন ফর্মটির ডাউনলোড লিংক – home-affairs.gov.zaor www.dha.gov.za
- ভিসার আবেদনের জন্য শ্রীলঙ্কায় অবস্থিত সাউথ আফ্রিকার হাই কমিশন থেকে টেলিফোন অথবা মেইলের মাধ্যমে যোগাযোগ করে ভিসা ফী প্রদান করতে হয়।
- আবেদনকারী নিজে যেয়ে আবেদন করার সময় অথবা টেলিফোন কিংবা মেইলের মাধ্যমে যোগাযোগ করে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা ট্রান্সফার করে ভিসা ফি প্রদান করা যায়।
- পাসপোর্টে ব্যক্তিগত তথ্যের পেজটির একটি ফটোকপি আবেদনপত্রের সাথে জমা দিতে হয়
- থাকার জন্য যথেষ্ট অর্থ থাকার প্রমাণপত্র সহ বিগত ৩ মাসে ব্যাংক স্টেটমেন্ট ভিসার আবেদনপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হয়।
প্রয়োজনীয় সময়:
প্রয়োজনীয় সকল তথ্য এবং কাগজপত্র জমা দেয়ার সাপেক্ষে সাধারণত পাঁচ কর্মদিবসের মধ্য ভিসা প্রক্রিয়াকরণের কাজ শেষ হয়ে যায় (জমা দেয়ার দিন বাদে)।
বিজনেস ভিসা:
- ব্যবসার কাজে সাউথ আফ্রিকায় যেতে চাইলে বিজনেস ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। আর আবেদনের সময় সাউথ আফ্রিকার সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান থেকে পাঠানো মূল আমন্ত্রণপত্র ভিসার আবেদনপত্রের সাথে জমা দিতে হবে।
- বাংলাদেশের নাগরিকত্ব প্রমাণের জন্য জন্ম নিবন্ধন সনদ, যদি বিয়ে হয়ে থাকে তবে তার বিয়ের সার্টিফিকেট এবং যদি সন্তান থেকে থাকে তবে সন্তানের জন্ম নিবন্ধন সনদ জমা দিতে হবে।
- বিজনেস ভিসার জন্য আবেদন করার পূর্বের তিন মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট জমা দিতে হবে।
- ভ্রমণকারী বাংলাদেশের যে প্রতিষ্ঠান থেকে দক্ষিণ আফ্রিকায় যাচ্ছে সে প্রতিষ্ঠানের তরফে দেয়া কভার লেটার অথবা ইন্ট্রোডাকশন লেটার জমা দিতে হবে।
আমাদের ভিসা প্রসেসিং ফি ১৮০০টকা (অর্থ প্রদানের জন্য এখানে ক্লিক করুন)
ভিসা আবেদন প্রোসেস সংক্রান্ত:
যোগাযোগ করুন আমাদের ভিসা সহায়ক ব্যবাস্হাপক এর সাথে
মোবাইল:(+88) 01978569293)
ওয়েবসাইট: www.airwaysoffice.com
ই-মেইল: myvisaapplicationinfo@gmail.com
দক্ষিণ আফ্রিকার আকর্ষণীয় জায়গাগুলির সংখ্যা এত বেশি যে আপনার নিজের দ্বারা কোনও ছুটির অনুষ্ঠান আঁকানো কেবল অসম্ভব, বিশেষত যদি কোনও ভ্রমণকারীদের এই দেশে থাকার অভিজ্ঞতা না থাকে। সুতরাং এয়ারওয়েজ অফিস নিম্নলিখিত ধরণের ট্যুর তৈরি করে।
- সারা বছর ভ্রমণ;
- Holidays ছুটির জন্য বুকিং;
- এয়ার টিকেটিং
- হোটেল বুকিং
- পেকেজ ট্যুর
- হেলিকপটার সার্ভিস
- টুরিস্ট ভিসা প্রসেসিং
যেকোনো দেশের এয়ার টিকেট, হোটেল বুকিং, হেলিকপ্টার সার্ভিস, টুরিস্ট ভিসা প্রসেসিং এবং প্যাকেজ ট্যুর করে থাকি। বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন নিচের ঠিকানায়।
zooFamily (community of aviation & travel)