মিহিন লংকা হল গণতান্ত্রিক সমাজতান্ত্রিক প্রজাত্রান্তিক শ্রীলঙ্কার একটি বিমান সংস্থা। এটি শ্রীলংকান সরকারের মালিকানাধীন জাতীয় বিমান সংস্থা।মিহিন লংকা বিমানের দুই সংখ্যার(IATA) কোড MJ।ভারতীয় উপমহাদেশ, উপসাগরীয় রাজ্য, পাকিস্তান, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এবং পূর্ব আফ্রিকার বেশ কয়েকটি শহরে বান্দরানাইক আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে মিহিন লংকা নির্ধারিত বিমান পরিচালনা করে। মিহিন লংকা তার অংশীদার প্রতিষ্ঠান শ্রীলংকা এয়ারলাইন্সের সাথে একত্রীত হয়ে আরও ২০ টি গন্তব্যের যাত্রী পরিবহন করে।২০০৬ সালের অক্টোবরে মিহিন লংকা গঠিত হয়ে ২০০৭ সালের এপ্রিল তার কার্যক্রম শুরু করে।দুইটি এয়ারবাস এ৩২০ দিয়ে কলম্বো বিমানবন্দর থেকে তিরুচিরাপল্লী, তিরুবনন্তপুরম, বুধগয়া, ব্যাংকক, সিঙ্গাপুর, মালদ্বীপ এবং মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন গন্তব্যে বিমান পরিচালনা করে।
মিহিন লংকা তাদের বিমান পরিছাল কার্যক্রম শুরু করার এক বছরের মাথায় তুরস্ক ও বুলগেরিইয়ার বিমান সংস্থা গুলোর নিকট তাদের নিজ মালিকদের বিমানগুলি হারিয়েছে। সুতরাং, ২০০৮ সালে এপ্রিলের দিকে একরকম বাধ্য হয়েই মিহিন লংকাকে তাদের সমস্ত ক্রিয়াকলাপ বন্ধ করতে হয়। পরবর্তীতে দুবাই রুটে ২০০৯ সালের ১লা জানুয়ারী তারিখে মিহিন লংকা ১৯ বছর পুরানো এ-৩২০ বিমানটি নিয়ে তাদের যাত্রী পরিবহন কার্যক্রম পুনরায় শুরু করে।পরে এটি সময় এক্স এয়ার ডেকান এয়ারবাস এ-৩২০ দ্বারা আগের বিমানটি প্রতিস্থাপিত হয়। মিহিন লংকা ডিসেম্বর ২০১০ সালে প্রথম আধুনিক এয়ারবাস এ-৩২১ তাদের বিমান বহরে যুক্ত করে। ২০১২ সালের আগস্টে তাদের বিমান বহরে তৃতীয় বিমানটি যুক্ত করার পর মিহিন লংকা ব্যাংকক এবং সিঙ্গাপুরের মতো গন্তব্যগুলিতে তাদের যাত্রী সেবা সম্প্রসারিত করে। মিহিন লংকা ঢাকা থেকে ভারতীয় উপমহাদেশ, উপসাগরীয় রাজ্য, সেচেলস, থাইল্যান্ড, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এবং পূর্ব আফ্রিকার বিভিন্ন গন্তব্যে যাত্রী পরিবহন করে।
বাংলাদেশের বাজারে তুর্কি এয়ারলাইনস টিকিট বিক্রি করে এমন অনেক ট্র্যাভেল এজেন্ট রয়েছে। তবে সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য অনুমোদিত বিক্রয় এজেন্টগুলির একটি ট্র্যাভেলজু বিডি লিমিটেড বা জু ইনফোটেক (বাংলাদেশে শীর্ষস্থানীয় ট্র্যাভেল এজেন্ট) যারা বিমান শিল্প ও ভ্রমণ সংশ্লিষ্ট প্রযুক্তি গত দিক নিয়ে কাজ করে। সর্বোচ্চ সস্তা মূল্যে বিমানের টিকেট এবং অন্যান্য পরিষেবা পেতে ট্র্যাভেলজু বিডি লিমিটেড এর অফিসের ঠিকানায় যোগাযোগ করুন।
ঢাকাস্থ মিহিন লংকা এয়ার বিক্রয় প্রতিনিধির অফিসে যোগাযোগের ঠিকানা:
ট্র্যাভেল জু বাংলাদেশ লিমিটেড বা জু ইনফোটেক বাংলাদেশ লিমিটেড
রোড ৩, হোল্ডিং ৩, সুইট ৩৪,
হ্যাপি আর্কদিয়া শপিং মল,
ধানমণ্ডি,ঢাকা ১২০৫, বাংলাদেশ।
মোবাইল নাম্বার: ০১৯৭৮৫৬৯২৯০– ৯১,০১৭৬৮২৩২৩১১
সকাল ১০.৩০ টা থেকে রাত ৮.৩০টা পর্যন্ত(সপ্তাহে ৭ দিন খোলা)
ঢাকাস্থ মিহিন লংকা কর্পোরেট অফিসে যোগাযোগের ঠিকানা:
স্পেন্স এভিয়েশন লিমিটেড
সাফুর টাওয়ার (লেভেল ৪) ২০, কামাল আতাটুর্ক এভিনিউ
বনানী সি / এ, ঢাকা -১২১৩ বাংলাদেশ
টেলিফোন নাম্বার: +৮৮ ০২ ৮৮১৭২০৭ +৮৮ ০২ ৮৮১৭২০৮
+৮৮ ০২ ৯৮২০৩৯৬ +৮৮ ০২ ৯৮২০৩৯৭
+৮৮ ০২ ৯৮২০৩৯৮ +৮৮ ০২ ৯৮২০৩৯৯
+৮৮ ০২ ৯৮৯২৬১৮
বিমানবন্দর অফিস টেলিফোন নাম্বার: +৮৮ ০২ ৮৯০১১৭৪ +৮৮ ০২ ৮৯০১১৭৫
ইমেইল: ticketing.dac@mihinlanka.com
বিমানের যাত্রীদের খাবার সম্পর্কিত তথ্যঃ
প্রতিটি বাণিজ্যিক বিমানের বিনা মূল্যে যাত্রীদের খাবার পরিবেশন করা হয়। এই খাবার বিশেষজ্ঞ এয়ারলাইন ক্যাটারিংদের দ্বারা প্রস্তুত করা হয় এবং সাধারণত বিমানের ভেতর সার্ভিস ট্রলি ব্যবহার করে যাত্রীদের কাছে পৌছানো হয়। কম খরচে বিমান পরিষেবা প্রদানকারী বিমান গুলতে যাত্রীদের কোন ধরনের খাবার সরবরাহ করা হায় না। তবে আপনি চাইলে ফ্লাইট থেকে খাবার কিনতে পারেন।বিমানের ভেতর যাত্রীসেবা সমূহ আরও সুবিধাজনক এবং সুনিশ্চিত করার জন্য যাত্রীদের বিভিন্ন সেবার নাম সম্বলিত প্রাক বই সরবরাহ করা হয়।
ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিমান সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য জানার উপায়:
যাত্রীদের ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিমান সম্পর্কিত তথ্য জানার প্রক্রিয়াকে বলে অনলাইন চেক-ইন। এটি এমন প্রক্রিয়া যেখানে যাত্রীরা ইন্টারনেটের মাধ্যমে তাদের ফ্লাইটে উপস্তিথির তথ্য নিশ্চিত এবং তাদের নিজস্ব বোর্ডিং পাসগুলি মুদ্রণ করতে পারেন।ক্যারিয়ার এবং নির্দিষ্ট ফ্লাইটের ধরনের উপর নির্ভর করে যাত্রীরা তাদের পছন্দের খাবার এবং খাবারের বিকল্প ও মালপত্রের পরিমাণের তথ্য নিশ্চিত করতে পারেন । তাছাড়া যাত্রীরা উক্ত পক্রিয়ার মাধ্যমে তাদের পছন্দের আসন পূর্বেই নির্বাচন করতে পারে।
#অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট এর ক্ষেত্রে প্রস্থানের নির্ধারিত সময় থেকে ১ কিংবা ১ঃ৩০ ঘন্টা আগে চেক-ইন করতে হয়।
#যাত্রীরা তাদের ই-বোর্ডিং পাস চেক ইন এর জন্য মোবাইল ওয়েবসাইট বা মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করতে পারেন।
# যে সকল যাত্রী অনলাইনে চেক ইন করবে তাদের নিজ উদ্যোগে তাদের বোর্ডিং পাস মুদ্রণ এবং তাদের বিমানবন্দর থেকে বোর্ডিং পাসের জন্য একটি ভাউচার বাধ্যতামূলক গ্রহন করতে হবে
রিজার্ভেশন সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্যঃ
ফ্লাইটে উঠার আগে অবশ্যই আপনার বিমানের টিকিটটি পরীক্ষা করুন এবং ভালভাবে নিশ্চিত হন। আপনি যদি আপনার রিজার্ভেশন সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য দেখতে চান তাহলে রিজার্ভেশন থেকে, আপনার রিজার্ভেশন রেফারেন্স বা পিএনআর নাম্বার টি এবং আপনার নামের শেষ অংশটি লিখুন।উক্ত তথ্য গুলো লিখার পর রিজার্ভেশন থেকে আপনি আপনার সকল তথ্য জমা দেখতে পারবেন।
আপনি ফ্লাইট পরিবর্তন করতে চাইলে আপনার বুকিং রেফারেন্স নাম্বার এবং আপনার নামের শেষ অংশটি লিখুন। এরপর আপনার বুকমার্ক এ আপনার নামের অংশটুকু একইরকম কিনা সেটা নিশ্চিত করুন।