হংকং টুরিস্ট ভিসা

1670

হংকং টুরিস্ট ভিসা

 বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদের ভিসা দ্রুত ও সহজীকরণের পাশাপাশি দীর্ঘমেয়াদি মাল্টিপল ভিসা দেওয়ার ব্যাপারে আশ্বস্ত করেছে হংকং ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ। সম্প্রতি হংকংয়ে বাংলাদেশ মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে সে দেশের ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ এ আশ্বাস দেয়। বাংলাদেশ মেট্রোপলিটন চেম্বারের পক্ষে এতে ছিলেন চেম্বারের সেক্রেটারি দেওয়ান সাইফুল আলম মাসুদ, কোষাধ্যক্ষ মাকসুদুর রহমান জুয়েল, নির্বাহী কমিটির সদস্য সৈয়দ মহিউদ্দিন মহি ও আবেদিন রাশেদুল। ছিলেন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব হংকংয়ের প্রেসিডেন্ট সৈয়দ একরাম এলাহী নাসের।হংকং টুরিস্ট ভিসা

দর্শনীয় স্থান :

হংকংকে পর্যটন নগরী বলা চলে। প্রাচীন উপনিবেশ হওয়াতে প্রাচীন স্থাপত্য হংকংয়ের ঐতিহ্য। বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের অনেক প্রাচীন মন্দির রয়েছে। রাতের হংকং নিজেকে অপরূপ সাজে তুলে ধরে। আকাশচুম্বী অট্টালিকাগুলোর দিকে তাকালে মনে হবে আলোকসজ্জার নগরী। পরতে পরতে রং-বেরঙের বাহারি রঙিন আলো হংহংকে নান্দনিক রূপ দেয়। নগরীর ক্লক টাওয়ারটি রাতের হংকংকে আরও উজ্জ্বল করে তোলে। হংকংয়ের ডিজনিল্যান্ড আধুনিকতার অন্যতম উদাহরণ। আধুনিক এই বিনোদনকেন্দ্রটি পর্যটকদের প্রধান আকর্ষণ। এ ছাড়া পিক টাওয়ার হলো এখানকার উঁচু পাহাড়ের শৃঙ্গ। সর্বোচ্চ স্থান থেকে নিচে সমুদ্রের ভাসমান জাহাজ, নীল জলরাশি পরিবেশকে মনোহারিণী করে তোলে। আকাশ-সমুদ্র, বৃক্ষ লতাগুল্ম আবৃত ছায়াময় পাহাড়। আর এখানে মাদাম তুসোর জাদুঘর বিশ্বব্যাপী আলোচিত। প্রায় ১০০টি মোমের প্রতিকৃতি সংবলিত জাদুঘরটি অনেক সুন্দর। হলিউড রোডের পাশে মন্দিরের নাম মান মো টেম্পল। টিয়েনত্যান বুদ্ধ, যা বিগ বুদ্ধ হিসেবে পরিচিত। অত্যন্ত জনপ্রিয় পর্যটন আকর্ষণ এই মন্দির। বৌদ্ধ আর তার অনুসারীদের মিলনস্থল এই মন্দির। সামনে তুলি হাতে বিদ্যার দেবতা ‘মান চেওং’ আর তরবারি হাতে ‘মো’ যুদ্ধের দেবতার মূর্তি রয়েছে। এখানে পাহাড়ি পথ ধরে চলে চীন সাগর আর তার পাশেই বন। একসময় প্রচুর চন্দনগাছ জন্মাতো, এ জন্য হংকংকে বলা হতো চন্দনের দ্বীপ। স্ট্যানলি বীচে সৌখিন মাছ ধরা অত্যন্ত জনপ্রিয়। এ ছাড়া পর্যটকদের আকর্ষণ নোং পিং ৩৬০ গন্ডোলা লিফট (ক্যাবল কার)। এই ক্যাবল কারে করে উপর থেকে পুরো হংকং দেখতে পারবেন।

কীভাবে যাবেন : 

ঢাকা থেকে হংকং সরাসরি বিমানে যেতে হবে। ঢাকা থেকে ড্রাগন এয়ার সার্ভিসে করে সরাসরি হংকং যেতে পারবেন। ঢাকা থেকে রাত ১২টায় ছেড়ে ভোর ৪টার মধ্যেই হংকং পৌঁছে যাবেন। হংকং বিমানবন্দরে নেমে আপনি সেখানে ক্যাব পাবেন। এ ছাড়া বাস বা ট্রেনে করেও যে কোনো জায়গায় যেতে পারবেন।

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র : 

সাদা ব্যাকগ্রাউন্ডে ২ কপি পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি। পাসপোর্টের ফটোকপি, ফিরতি বিমান টিকিটের কপি। জাতীয় পরিচয়পত্রের দুই কপি ফটোকপি এবং আবেদনকারী পেশার পরিবর্তন করতে চাইলে চাকরিরত প্রতিষ্ঠান প্রধান কর্তৃক প্রদত্ত পত্র। তিন মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট, সঙ্গে ব্যাংক সলভেন্সি স্টেটমেন্ট। প্রতি সিঙ্গেল ভিসায় ২ হাজার ৬৫০ টাকা ও ডাবল এন্ট্রি ভিসায় ৪ হাজার টাকা খরচ করতে হবে।

 ভিসা আবেদন প্রোসেস সংক্রান্ত:

যোগাযোগ করুন আমাদের ভিসা সহায়ক ব্যবাস্হাপক এর সাথে

মোবাইল:(+88) 01978569293)

ওয়েবসাইট:  www.airwaysoffice.com
ই-মেইল: myvisaapplicationinfo@gmail.com

আমাদের ভিসা প্রসেসিং ফি  ১৮০০টকা (অর্থ প্রদানের জন্য এখানে ক্লিক করুন)

ভিসা প্রসেসিং : 

হংকং পর্যটন দেশ হওয়াতে ভিসা প্রসেসিংয়ে তেমন কোনো জটিলতা নেই। তবে আমাদের দেশে হংকং অ্যাম্বাসি বাংলাদেশ সব ধরনের ভিসা প্রসেসিং করে থাকে। অনলাইনে নিজেই ভিসা ফরম এন্ট্রি করতে পারবেন। ওয়েব : http://bd.chineseembassy.org/eng/. ঠিকানা : হংকং অ্যাম্বাসি বাংলাদেশ, প্লট নম্বর- ২ ও ৪, অ্যাম্বাসি রোড, ব্লক-১, বারিধারা, ঢাকা। ফোন : +০২ ৯৮৫৬০৬০ ফ্যাক্স : +০২ ৮৮২৩০০৪।

 

যেকোনো দেশের এয়ার টিকেট, হোটেল বুকিং, হেলিকপ্টার সার্ভিস, টুরিস্ট ভিসা প্রসেসিং এবং প্যাকেজ ট্যুর করে থাকি। বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন নিচের ঠিকানায়।

zooFamily (community of aviation & travel)

রোড ৩, হোল্ডিং ৩, সুইট ৩৪,হ্যাপি আর্কদিয়া শপিং মল,ধানমণ্ডি,ঢাকা ১২০৫, বাংলাদেশ। মোবাইল নাম্বার: ০১৭৬৮২৩২৩১১