রাহ্মণবাড়িয়া শহরের দক্ষিণাংশে ফারুক পার্কে গঠন শৌকর্যে অতি মনোরম একটি শহীদ স্মৃতিসৌধ নির্মিত হয়েছে। কেউ কেউ মনে করেন সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের পরেই বাংলাদেশে দ্বিতীয় উল্লেখযোগ্য স্মৃতিসৌধ এটা। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে ও মুক্তিযোদ্ধাদের স্মরণে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রায় চার লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত এ স্মৃতিসৌধের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন কুমিল্লার পদাতিক ব্রিগেডের কমান্ডার ও উপ-অঞ্চল ১২র উপ-আঞ্চলিক সামরিক আইন প্রশাসক বিগ্রেডিয়ার আ ম সা আমিন পি এস পি ১৯৮৪ সালের ১৯শে মে। ১৯৮৫ সালের ২৯শে এপ্রিল প্রেসিডেন্ট ও চীফ মার্শাল ল’ এডমিনিস্ট্রেটর হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ এনডিসি, পিএসসি এটা উদ্বোধন করেন।
যোগাযোগ ব্যবস্থা:-
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলাটি সরাসরি ঢাকার সাথে যুক্ত বলে একানকার যোগাযোগ ব্যবস্থা অনেক আধুনিক মানের।ঢাকা থেকে সরাসরি বাসে করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলাতে পৌছানো যায়।তাছাড়া এই জেলাতে রেল সংযোগও রয়েছে।প্রতিদিন শত শত যাত্রী ট্রেনে করে যাতাযাত করে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহর থেকে রিক্সা অথবা অটোরিক্সা যোগে যাওয়া যায় ।