সুইডেন ভিসা প্রসেসিং

1946

সুইডেন ভিসা প্রসেসিং

 সুইডেন ইউরোপ মহাদেশের তৃতীয় সর্ববৃহৎ দেশ। সুইডেনের উত্তর-পূর্ব দিকে রয়েছে ফিনল্যান্ড, পশ্চিম দিকে নরওয়ে ও দক্ষিণ পশ্চিম দিকে ওরেসুন্দ সেতু। এই ওরেসুন্দ সেতু দিয়ে ডেনমার্ক যাওয়া যায়। সুইডেন ৪,৫০,২৯৫ বর্গ কিলোমিটার বা ৭৩,৮৬০ বর্গ মাইল আয়তনের দেশ হলেও মাত্র ৯৫ লক্ষ জনসংখ্যা নিয়ে ইউরোপের অন্যতম কম জনসংখ্যার ঘনত্বপূর্ন অঞ্চল। এখানে প্রতি বর্গ কিলোমিটারে মাত্র ২১ জন মানুষ বসবাস করে। সুইডেনের জনসংখ্যার প্রায় ৮৫% শহরকেন্দ্রিক এবং দেশের দক্ষিণপ্রান্তে অবস্থিত শহরসমূহে বসবাস করে। সুইডেনের রাজধানীর নাম স্টকহোম এবং এটি সুইডেনের সর্ববৃহৎ শহর। সুইডেন একমাত্র দেশ যেটি উনবিংশ শতক থেকেই একটি শান্তিপূর্ন দেশ হিসেবে নিজের অবস্থান বজায় রেখেছে এবং কোন প্রকার যুদ্ধে জড়ানো থেকে বিরত থেকেছে।সুইডেন ভিসা প্রসেসিং

সুইডেন একটি সাংবিধানিক রাজতন্ত্র। রাজা কার্ল ষোড়শ গুস্তাফ রাষ্ট্রপ্রধান। তবে বহুদিন ধরেই রাজার ক্ষমতা কেবল আনুষ্ঠানিক কাজকর্মেই সীমাবদ্ধ। ‘ইকনমিস্ট ইনটেলিজেন্স ইউনিট’ তাদের গণতন্ত্র সূচকে সুইডেনকে ১৬৭টি দেশের মধ্যে সবার উপরের দিকে রেখেছে। সুইডেনের আইনসভার নাম ‘রিক্সদাগ’, যার সদস্যসংখ্যা ৩৪৯। আইনসভার সদস্যরা প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন করেন। প্রতি চার বছর অন্তর সেপ্টেম্বর মাসের তৃতীয় রবিবারে আইনসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডার্স ২০১৪ সালে প্রকাশিত বিশ্ব সাংবাদিক স্বাধীনতা সূচকে সুইডেনকে ১৬৯টি দেশের মধ্যে ১০ম স্থান দেয়। এছাড়া দেশটির জীবন-যাত্রার মান, প্রত্যাশিত আয়ুষ্কাল, শিক্ষার হার, শান্তি ও অগ্রগতি, অর্থনৈতিক স্বাধীনতা, ব্যবসা-বাণিজ্যের সুযোগ, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, রাজনৈতিক অধিকার রক্ষা ইত্যাদি ক্ষেত্রে অগ্রসরমান।

সুইডেন সম্পর্কে কিছু তথ্য:

সুইডেনের রাজধানী: স্টকহোম
আয়তন ও জনসংখ্যার দিক থেকে বৃহত্তম শহর এবং বৃহত্তম বাণিজ্যিক শহর – স্টকহোম (Stokehome)
রাষ্ট্রীয় ভাষা: সুয়েডীয় ভাষা (Swedish)
জাতীয়তাসূচক বিশেষণ: সুয়েডিয়, সুইডিশ
আয়তন: ৪,৫০,২৯৫ বর্গ কি.মি. অথবা ১,৭৫,৮৯৬ বর্গ মাইল (৫৭তম)
জনসংখ্যা: ২০১৫ সালে আনুমানিক – ৯৭,৪৭,৩৫৫ (৮৯তম)
জনসংখ্যার ঘনত্ব: ২১.৫/বর্গ কিলোমিটার অথবা ৫৫.৬/বর্গ মাইল (১৯৪তম)
মুদ্রা: Swedish krona (SEK)
** 1.00 Swedish krona (SEK) = 9.20 Taka
মানব উন্নয়ন সূচক: ০.৮৯৮ (অনেক উন্নত) এবং ১২তম
সময় স্থান: CET (ইউটিসি+1)
– গ্রীষ্মকালীন (ডিএসটি): CEST (ইউটিসি+2)
ট্রাফিকের দিক: ডান দিক (right)
কলিং কোড: +৪৬ (+46)
কান্ট্রি ডোমেইন: .se
বিদ্যুৎ সরবরাহ: ২৩০ ভোল্ট/৫০ হার্জ
** Single-phase voltage = 230/400 V
** Three-phase voltage = 400/690 V
** Frequency (hertz) = 50 Hz
** প্লাগ ও সকেট টাইপ: টাইপ সি/এফ (Type C/F)

সুইডেনের আবহাওয়া

পৃথিবীর উত্তর মেরুর দিকে হওয়ায় সুইডেনের আবহাওয়া নাতিশীতোষ্ণ। জুলাই মাসে তাপমাত্রা প্রায় ১৩-১৭ ডিগ্রি সে. এর মধ্যে থাকে। ফেব্রুয়ারির দিকে প্রচন্ড শীত। তাপমাত্রা অনেক সময় -৩ থেকে -২২ ডিগ্রি সে. এ নেমে যায়। উত্তরাঞ্চলে অক্টোবরের দিকে আর দক্ষিণাঞ্চলে ডিসেম্বরে বরফ পড়তে দেখা যায়। অপরদিকে গ্রীষ্মকালে অনেক সময় দিনের ২৪ ঘন্টার মধ্যে ১৯ ঘন্টা সূর্যের আলো থাকে। সুইডেনের বছর জুড়ে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ৫০০ থেকে ৮০০ মি.মি.। দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলে ১০০০ মি.মি. এবং ১২০০ মি.মি. এবং উত্তরাংশের কিছু পার্বত্য অঞ্চলে ২০০০ মি.মি. পর্যন্ত বৃষ্টিপাত হয়।

সুইডেনে সারা বছর ধরে চারটি স্বতন্ত্র ঋতু দেখতে পাওয়া যায়:

গ্রীষ্মকাল
শরৎকাল
শীতকাল
বসন্তকাল

সুইডেনের খাবার

জড়িবুটি দেওয়া টাটকা স্যালাড, পাইক মাছের পিঠে, সুইডিশ প্যানকেকস, ব্লানডাড ফ্রুক্টশপ্পা (এক ধরনের সুইডিশ ফলের সুপ), সুইডিশ মিটবল, হুস্মান্স্ককট সহ আরও অনেক আকর্ষণীয় খাবার রয়েছে সুইডেনে। এছাড়াও আর্টসপ্পা, ব্লডপল্ট, ব্লদক্রভ সহ ঐতিহ্যবাহী স্কাগেরাক, হেরিং, ইনলাগড সিল সীফুড পাওয়া যায় সুইডেনে।

 

সুইডেনের শিক্ষা ব্যবস্থা:

আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থা, বিশ্বস্বীকৃত গবেষণাকর্ম এবং শান্ত পরিবেশের জন্য উচ্চ শিক্ষার ক্ষেত্রে সুইডেন বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। বিশ্বের প্রায় ৮০টি দেশের শিক্ষার্থীরা এখানে পিএইচডি গবেষণা করছেন। বাংলাদেশী শিক্ষার্থীরাও নিতে পারছেন বিশ্বমানের উচ্চতর শিক্ষা। ইংরেজিতে ভালো দক্ষতা, একাডেমিক রেজাল্ট ভালো ও অন্যান্য কাগজপত্র সঠিক হলে সহজেই ইউরোপের স্ক্যান্ডিনেভিয়ান অঞ্চলের এই দেশে যাওয়া যায়। সুইডেনের অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে টিউশন ফি লাগে না। উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে দেশটির সরকারই তা বহন করে। এছাড়া শিক্ষার্থীদের পার্টটাইম কাজ করার সুযোগ আছে।

সুইডেনের ৮৯ শতাংশ মানুষ ইংরেজিতে কথা বলতে পারে। তাই বিদেশীদের জন্য ইংরেজীতে পড়াশোনা করার সুবিধা রয়েছে। ইংরেজিতে পড়তে গেলে টোফেলে পেপার বেইজড টেস্টে ৫৫০ বা কম্পিউটার বেইজড টেস্টে ২১৩ বা ইন্টারনেন্ট বেইজড টেস্টে ৭৯ পয়েন্ট অথবা IELTS-এ ৬.৫ পয়েন্ট থাকতে হবে। এ ছাড়া সুইডিশ ভাষায় পড়তে চাইলে এ ভাষাতে ভালো দক্ষতা থাকতে হবে। এ ক্ষেত্রে TISUS (টেস্ট ইন সুইডিশ ফর ইউনিভার্সিটি স্টাডিজ) টেস্ট দিতে হবে।

সুইডেনের বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজগুলোতে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, ইন্টেলিজেন্ট লজিস্টিক ম্যানেজমেন্ট, ইন্টেলিজেন্ট সফটওয়্যার সিস্টেম, হেলথ অ্যান্ড মেডিসিন পাবলিক হেলথ, সিকিউরিটি ইঞ্জিনিয়ারিং, রেডিও অ্যাস্ট্রোনমি অ্যান্ড স্পেস সায়েন্স, অটোমোটিভ ইঞ্জিনিয়ারিং, অটোমোটিভ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডিজাইন ইঞ্জিনিয়ারিং, ডিজিটাল কমিউনিকেশন সিস্টেম অ্যান্ড টেকনোলজি, ইলেকট্রিক পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং, ইনফরমেশন টেকনোলজি অ্যান্ড ফাইন আর্টস, সফটওয়্যার আর্ট, সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট, বায়োইনফরমেটিস, ম্যানেজমেন্ট অব লজিস্টিক অ্যান্ড ট্রান্সপারেশন, প্রডাকশন অ্যান্ড অপারেশনস ম্যানেজমেন্ট, ন্যাচারাল সায়েন্স অ্যাডভান্সড ম্যাটেরিয়ালস, হার্ডওয়্যার ফর ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন, ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইকোলজি, মাইক্রোসিস্টেম ইন্টিগ্রেশন টেকনোলজি, ইকোনমিকস, ইউরোপিয়ান পলিটিক্যাল সোসিওলজি, স্ট্যাটিসটিকস, অ্যাকাউন্টিং, ল, বিবিএ, এমবিএ, মার্কেটিং, গ্লোবাল ইকোনমি, ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস, সোলার এনার্জি ইঞ্জিনিয়ারিং, টেকনোলজি কম্পিউটার সায়েন্স, প্রডাক্ট অ্যান্ড প্রডাকশন ডেভেলপমেন্ট ইত্যাদি বিষয়ে পড়াশুনা করা যায়।

সুইডেনে উল্লেখযোগ্য স্কলারশিপের মধ্যে রয়েছে-

১) The Swedish Institute Study Scholarship

২) Swedish Institute Guest Scholarship

৩) Erasmus Mundus Scholarship Program
এটা ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের দেশভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে স্কলারশিপের ব্যবস্থা করে থাকে। প্রায় ৪০টি বিশ্ববিদ্যালয় এই প্রোগ্রামের সাথে যুক্ত। সুইডেনের Lund University, Swedish University of Agriculture Science, Uppsala University, Karolinska Institute Medical University এই প্রোগ্রামের সঙ্গে যুক্ত।

স্কলারশিপের ব্যাপারে আরও বিস্তারিত জানতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন –

http://studyinsweden.se/scholarships/

তাছাড়া UNESCO Fellowship Program থেকেও সুইডেনে পড়ার জন্য স্কলারশিপ দেয়া হয়। অনলাইনে বা ডাকযোগে জরুরি কাগজপত্র জমা দিতে হয়। এই UNESCO Fellowship Program এ স্কলারশিপ পাওয়া সত্ত্বেও একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ দেশের ব্যাংকে জমা আছে কি না সে ব্যাপারে একটা নিশ্চিতপত্র দেখাতে হয়। কেননা পড়াশোনার বাইরে যে কোনো সময় বিপদকালীন সময়ে টাকার দরকার পড়তে পারে। ভর্তি নিশ্চিত হলে ইন্টারভিউ নিয়ে সুইডিশ হাইকিমশন থেকে ভিসা প্রদান করা হয়।

সুইডেনের কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটের ঠিকানা:

Dalarna University
Gotland University
Halmstad University
Chalmers University of Technology
Karlstad University
Lund University
University of Stockholm

For Admission and Further Information
InfoStudy

Bangladesh Office
House# 391 (3rd floor), Road# 29,
New DOHS, Mohakhali, Dhaka-1206, Bangladesh
Landline: 02- 9880881
Mobile: 01707 504 504 / 01778 04 36 82
Email: reazinfostudy@gmail.com
Web: www.infostudyworld.com

Australia Support Center
Unit 1/11 Merlin street, Neutral Bay,
NSW 2089, Sydney, Australia
Phone: +61416614501
Email: support@infostudyworld.com
Web: www.infostudyworld.com

 

তো ঘোরে আসুন প্রকৃতির অপার্থিব সৌন্দর্য এই দেশে

সুইডেন  ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:

  • পাসপোর্ট (পাসপোর্টের মেয়াদ ৬ মাসের বেশি থাকতে হবে)
  • সাম্প্রতিক তোলা দুই কপি ছবি। সাদা পটভূমিতে ছবি তুলতে হবে, চোখে কালো চশমা বা মাথায় টুপি জাতীয় কিছু রাখা যাবে না আর ছবিতে অবশ্যই পুরো মুখমণ্ডল আসতে হবে।
  • ভ্রমণ শেষ হওয়ার পরও অন্তত ছয় মাস মেয়াদ আছে এমন পাসপোর্ট জমা দিতে হবে।
  • পাসপোর্টের ডাটা পেজগুলোর ফটোকপি যুক্ত করতে হবে।
  • অন্তত ৩০ হাজার ইউরো মূল্যমানের স্বাস্থ্য বীমা প্রয়োজন হবে।
  • জমা দেয়া প্রতিটি কাগজের মূলকপির সাথে একটি করে ফটোকপিও দিতে হবে।
  • আবেদনপত্রের ভাষা অথবা ফর্মের ঘরগুলো ইংরেজিতে পূরণ করতে হবে। সুইডিশ, ডেনিশ, অথবা নরওয়েজিয়ান ভাষাতেও পূরণ করা যাবে।
  • শিশুদের ক্ষেত্রে বাবা মা বা বৈধ অভিভাবকের অনুমতিপত্র জমা দিতে হবে। এছাড়া শিশুদের ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে বাবা-মা বা অভিভাবকে অবশ্যই দূতাবাসে উপস্থিত থাকতে হবে।
  • প্রতিটি ভিসার জন্য প্রায় ৬০ ইউরো সমপরিমাণ টাকা এডমিনিস্ট্রেশন ফি হিসেবে জমা দিতে হয়। ভিসা সাক্ষাতকারের পরপরই এই ফি দিতে হয়।

বিজনেস ভিসার জন্য যেসব কাগজপত্র প্রয়োজন হবে:

  • ভ্রমণকারীর সুইডেন থেকে কোম্পানির পাঠানো আমন্ত্রণপত্রের মূলকপি প্রয়োজন হবে। এই আমন্ত্রণপত্র অবশ্যই ইংরেজি ভাষায় হতে হবে।
  • ভ্রমণকারী বাংলাদেশের যে কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানের তরফ থেকে ভ্রমণে যাচ্ছেন সে কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানের তরফে ভ্রমণের প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা করে লেখা চিঠি জমা দিতে হবে। প্রতিষ্ঠানের মালিকের জন্যও একই নিয়ম প্রযোজ্য।
  • বিগত তিন মাসে কোম্পানির ব্যাংক হিসাব বিবরণী।
  • কোম্পানির সার্টিফিকেট অফ ইনকর্পোরেশন অথবা মেমোরেন্ডাম এন্ড আর্টিকেলস অব এসোসিয়েশন (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)।
  • ট্রেড লাইসেন্স
  • বাংলাদেশে এবং বাইরে লেনদেনের তথ্য (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)।
  • ম্যারেজ সার্টিফিকেট, বার্থ সার্টিফিকেট এবং সন্তান সন্ততির তথ্য (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)
  • সুইডেন আয়োজিত বাণিজ্য মেলায় অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে আরও অতিরিক্ত কিছু কাগজপত্র প্রয়োজন হবে:
    – হোটেলের ঠিকানাসহ হোটেল রিজার্ভেশন এবং
    –  স্টল বরাদ্দ হয়ে থাকলে এক্সিবিটর পাস।

আমাদের ভিসা প্রসেসিং ফি  ১৮০০টকা (অর্থ প্রদানের জন্য এখানে ক্লিক করুন)

সুইডেন সেনজেন ভিসার জন্য চার্জ (বিজনেস ভিসার জন্য):

ভিসা ভিসা ফী
সেনজেন ভিসা ৬৫০০ টাকা
দীর্ঘ দিন অবস্থানের জন্য ৬৫০০ টাকা
শিশুদের জন্য (৬ – ১২ বছর) ৩৮০০ টাকা
৬ বছরের ছোট শিশুদের জন্য কোন ভিসা ফী লাগবে না

 

 

বন্ধুবান্ধব বা পরিবারের সদস্যের সাথে দেখা করতে যেতে যেসব কাগজপত্র প্রয়োজন হবে:

  • যার সাথে দেখা করতে যাওয়া হচ্ছে তার সাক্ষরিত গ্যারান্টর ফরম,
  • ম্যারেজ সার্টিফিকেট, বার্থ সার্টিফিকেট এবং সন্তান সন্ততির তথ্য (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে),
  • হোটেল বুকিং (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)। হোটেল বুকিং কনফার্মেশনের ই-মেইল প্রিন্ট আউট গৃহীত হয় না।
  • অন্তত বিগত তিন মাস সময়কালে ব্যক্তিগত হিসাব বিবরণী,
  • ভ্রমণকারী যার সাথে দেখা করতে যাচ্ছেন তার সাথে সম্পর্কর প্রমাণপত্র এবং
  • ফ্লাইট রিজার্ভেশন কপি।

 

 ভিসা আবেদন প্রোসেস সংক্রান্ত:

যোগাযোগ করুন আমাদের ভিসা সহায়ক ব্যবাস্হাপক এর সাথে

মোবাইল:(+88) 01978569293)

ওয়েবসাইট:  www.airwaysoffice.com
ই-মেইল: myvisaapplicationinfo@gmail.com

ভ্রমণ ভিসার ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:

  • হোটেল বুকিং (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)। হোটেল বুকিং কনফার্মেশনের ই-মেইল প্রিন্ট আউট গৃহীত হয় না।
  • ভ্রমণকারী কোন কোন জায়গায় ভ্রমণ করতে চলেছেন তার বিস্তারিত।
  • ম্যারেজ সার্টিফিকেট, বার্থ সার্টিফিকেট এবং সন্তান সন্ততির তথ্য (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)।
  • অন্তত বিগত তিন মাস সময়কালে ব্যক্তিগত হিসাব বিবরণী।

 

 

অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য:

  • সুইডেন ভ্রমণের নির্ধারিত তারিখের চার থেকে ছয় সপ্তাহ আগে ভিসা আবেদনপত্র জমা দেয়া উচিত।
  • সাধারণত ১২-১৫ কর্মদিবসের মধ্যেই সুইডেন ভিসা ইস্যু হয়ে যায়। তবে কখন কখন ১ মাস পর্যন্ত লাগতে পারে।
  • ভিসা ইস্যু হওয়ার পর পাসপোর্ট সংগ্রহের সময়ই ভিসা কিভাবে দেয়া হয়েছে সেটা দেখে নেয়া উচিত। কোন সমস্যা থাকলে সাথে সাথেই ভিসা কাউন্টারে জানাতে হবে।
  • শুধু ভিসা আবেদনের সময়ই নয়, সুইডেন প্রবেশের সময়ও আর্থিক সামর্থ্যের প্রমাণ দেখাতে হয়। কারণ সেনজেন ভিসাই সুইডেন প্রবেশের একমাত্র নিশ্চয়তা নয়। তাই আর্থিক সামর্থ্যের প্রমাণ ভ্রমণের সময় সাথে রাখতে হবে।

যেকোনো দেশের এয়ার টিকেট, হোটেল বুকিং, হেলিকপ্টার সার্ভিস, টুরিস্ট ভিসা প্রসেসিং এবং প্যাকেজ ট্যুর করে থাকি। বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন নিচের ঠিকানায়।

zooFamily (community of aviation & travel)

রোড ৩, হোল্ডিং ৩, সুইট ৩৪,হ্যাপি আর্কেড শপিং মল,ধানমণ্ডি,ঢাকা ১২০৫, বাংলাদেশ। মোবাইল নাম্বার: ০১৭৬৮২৩২৩১১