বাংলাদেশ থেকে মালয়শিয়ার ভিসা
বাংলাদেশ থেকে মালয়শিয়ার ভিসা বিভিন্ন বিভাগে জারি করা হয়: যেমন:
- ভ্রমণ ভিসা
- পর্যটন ভিসা
- ব্যবসা ভিসা
- পারিবারিক ভিসা
- অন্যান্য
মালয়শিয়ার ভিসা চাওয়া আবেদনকারীরা তাদের স্বল্প/দীর্ঘমেয়াদী ভিসার আবেদন, সহায়ক নথি এবং মালয়শিয়া দূতাবাসে জমা দিতে পারেন।
আপনি যখন বাংলাদেশ থেকে মালয়শিয়া যাওয়ার কথা ভাবছেন তখন মালয়শিয়ার বর্তমান ভিসার প্রয়োজনীয়তা এবং নিয়মকানুন সম্পর্কে সচেতন হোন কারণ এগুলো রাতারাতি পরিবর্তিত হতে থাকে। বাংলাদেশ থেকে মালয়শিয়ায় প্রবেশ করতে ইচ্ছুক বিদেশিদের জন্য বিভিন্ন ধরনের ভিসা পাওয়া যায় এবং আপনাকে নিশ্চিত করতে হবে যে আপনি সঠিক ভিসার জন্য আবেদন করছেন যা আপনার মালয়শিয়া ভ্রমণের উদ্দেশ্যে উপযুক্ত কিনা ।
ঠিকানা: বাড়ি নং ১৯
৬ নং রোড,
বারিধারা, গুলশান, ঢাকা ১২১২
টেলিফোন: (0088) 02 9847759
(+88) 02 9847760
ফ্যাক্স: (0088) 02 9847761, (0088) 02 9843115
ইমেইল: mwdhaka@kln.gov.my / dhaka@imi.gov.my (ভিসা বিভাগ)
কর্মদিবস: রবিবার – বৃহস্পতিবার সকাল ৮.৩০ টা – বিকাল ৪.৩০ টা (লাঞ্চ ব্রেক: ১২.৩০ – ১৩.৩০)
সরকারি ছুটির দিন: শুক্র ও শনিবার
সম্পূর্ণ আবেদনের জন্য ভিসা প্রসেসিং ফি (চেক লিস্ট অনুযায়ী):
ভিসা ও আবেদন কেন্দ্র ফি (টাকা) | ভিসা পোর্টাল এক্সপ্রেস ফি (টাকা) | মোট (টাকা) |
৫৮০০/- (একক এন্ট্রি) | ৭০০/- | ৬৫০০/- |
৫৮০০/- (মাল্টিপল এন্ট্রি) | ৭০০/- | ৬৫০০/- |
মালয়শিয়া ভিসা প্যাকেজ বিস্তারিত
বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়ার ভিসা প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের চেকলিস্ট
১. পাসপোর্ট:
প্রস্থানের নির্ধারিত তারিখের ন্যূনতম ছয় মাসের বৈধতা সহ আসল পাসপোর্ট এবং ভিসা স্ট্যাম্পের জন্য ন্যূনতম দুটি ফাঁকা পৃষ্ঠা।
ক) পূর্ববর্তী পাসপোর্ট এবং ভিসার কপি।
খ) আপনার সমস্ত পুরানো পাসপোর্ট সংযুক্ত করুন (যদি থাকে)।
গ) যদি কোনো ভিসার অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করা হয়, তাহলে সেই দেশের কর্তৃপক্ষ কর্তৃক জারি করা মূল চিঠির বিবরণ প্রদান করতে হবে।
ঘ) কমপক্ষে ৩টি ফাঁকা পৃষ্ঠা থাকতে হবে।
২. ভিসা আবেদনপত্র:
ভিসা আবেদন ফরম যথাযথভাবে পূরণ এবং আবেদনকারী দ্বারা স্বাক্ষরিত হতে হবে।
৩. ফটো স্পেসিফিকেশন:
সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড এবং বর্ডার ছাড়া দুটি সাম্প্রতিক পাসপোর্ট-আকারের ছবি (আকার: ৩.৫ সেমি x ৫.০ সেমি)। অনুগ্রহ করে আবেদনপত্রে ছবিগুলিকে স্টেপল করবেন না।
অনুগ্রহ করে মনে রাখবেন, একটি ছবি ৩ মাসের বেশি পুরানো হওয়া উচিত নয় এবং পূর্ববর্তী ভিসাগুলির মধ্যে কোনটিতে ব্যবহার করা উচিত নয়৷
৪. কভারিং-লেটার:
একটি কভারিং লেটার যা সফরের উদ্দেশ্য এবং সফরসূচি উল্লেখ করে।
৫. আমন্ত্রণ পত্র/ভ্রমণ পরিকল্পনা:
ব্যবসায়িক সফরের ক্ষেত্রে পরিদর্শনকারী দেশে একটি হোস্ট/কোম্পানীর কাছ থেকে আমন্ত্রণ পত্র। ট্যুরিস্ট ভিসার জন্য, কোনো অনুমোদিত ট্রাভেল এজেন্সির কাছ থেকে উদ্দিষ্ট ট্রিপ বা ট্যুর ভাউচারের বিস্তারিত ভ্রমণবৃত্তান্ত প্রযোজ্য।
৬. ফরোয়ার্ডিং-লেটার:
কোম্পানির লেটারহেডে আবেদনকারীর কোম্পানি কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে আবেদনকারীর নাম, পদবী, পাসপোর্ট নম্বর, উদ্দেশ্য এবং ভিসার সময়কাল উল্লেখ করে ফরোয়ার্ডিং লেটার/এনওসি
৭. পেশার প্রমাণ:
ক. কোম্পানির নিবন্ধন সার্টিফিকেট (মূল নোটারিকৃত ইংরেজি অনুবাদিত এবং আসলটির ফটোকপি) যদি আবেদনকারী প্রথমবারের মতো ভ্রমণকারী বা মালিক হন।
খ. অফিস আইডি কার্ড কপি এবং ভিজিটিং কার্ড।
৮. নাগরিক অবস্থার প্রমাণ:
বিবাহের সার্টিফিকেট, সন্তানের জন্ম সার্টিফিকেট, স্ত্রীর মৃত্যু সার্টিফিকেট, যদি প্রযোজ্য হয়
৯. আর্থিক:
ক. ব্যক্তিগত ব্যাঙ্ক এবং কোম্পানির গত ছয় মাসের ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্টে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা ব্যাঙ্কের নাম, ব্যাঙ্কের টেলিফোন নম্বর ।
খ. গত ছয় মাস ধরে বেতন স্লিপ। (যদি কোন)
১০. টিকিট ভ্রমণপথ এবং হোটেল সংরক্ষণ:
ভ্রমণরত থাকাকালীন পুরো সময়কালের জন্য বাসস্থানের প্রমাণ। ভ্রমণের তারিখ সহ রাউন্ড ট্রিপ এয়ার টিকিট (৯১ দিনের কম কোর্সের জন্য রিটার্ন ফ্লাইট সহ) বা জারি করা ই-টিকিট।
আমাদের অফিস এবং সহায়তার ঠিকানা:
হ্যপি আর্কেড শপিং মল, ২য় তলা,
স্যুট #৩৪, রোড #৩, হোল্ডিং #৩
ধানমন্ডি- ঢাকা ১২০৫
ভিসা সহায়তার জন্য কল বা হোয়াটসঅ্যাপ:
মোবাইল: +8801978569293 | ইমেইল: visa@zoo.family
Related Post: Airways Office | zooholiday | Travel News BD | zooIT | zooFamily