দীর্ঘ সময় বন্ধ থাকার পর গত ৪ জুলাই থেকে ফ্লাইট চালু হয়। ফ্লাইট বন্ধ থাকার কারণে এরই মধ্যে অনেকের ভিসার মেয়াদ চলে গেছে। কারও মেয়াদ শেষ হওয়ার পথে। তবু কর্মস্থলে ফিরে যেতে পারছেন না। বছরের শুরুতে যেসব প্রবাসী শ্রমিক দেশে ছুটি কাটাতে এসেছিলেন, করোনায় তারা আটকা পড়েছেন।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী এ শ্রমিকের সংখ্যা হবে সাড়ে চার লাখ। বিপুল পরিমাণ মানুষ বিদেশ যেতে চাইছেন। গত কদিন টিকিট সংকট ছিল।
এখন দেখা দিয়েছে যাত্রার অনুমতির অভাব।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন গতকাল বলেছেন, করোনাভাইরাসের কারণে বিদেশে অনেক প্রবাসী সমস্যায় রয়েছেন।
সংকট কিছুটা কেটে যাওয়ায় আটকা পড়া প্রবাসীরা ফিরতে শুরু করেছেন। তবে কয়েকটি দেশ নতুন নতুন আইন জারি করে কিছুটা সমস্যা করছে।
এর মধ্যে সংযুক্ত আরব আমিরাত সরকার নতুন আইন করেছে,
শুধু ভিসার মেয়াদ থাকলেই প্রবাসীরা ফিরে যেতে পারবেন না। এজন্য প্রয়োজন হবে কফিলের গ্রিন সিগন্যাল। নতুন এই আইনের কারণে কিছু প্রবাসীকে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে। ভিসার মেয়াদ থাকার পরও তারা সে দেশে যেতে পারছেন না। তবে এই সমস্যা সমাধানে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে কাজ চলছে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, প্রবাসীদের অবস্থা এত খারাপ থাকবে না। ভিসার মেয়াদ নিয়ে তাদের চিন্তার কোনো কারণ নেই। বিনা খরচে ভিসা অটোমেটিক রিনিউ হবে।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোকাব্বির হোসেন বলেন, এত দিন টিকিট সংকট ছিল। এখন তা নেই। বরং রয়েছে অনুমতির অভাব। আবুধাবিতে এমপ্লয়মেন্ট ভিসাধারীদের যেতে বারণ করা হয়েছে। কারণ তাদের ফেরত পাঠানো হয়েছে। দুবাই, লন্ডনসহ কোনো গন্তব্যেই টিকিটের সংকট নেই।
যেকোনো দেশের এয়ার টিকেট, হোটেল বুকিং, হেলিকপ্টার সার্ভিস, টুরিস্ট ভিসা প্রসেসিং এবং প্যাকেজ ট্যুর করে থাকি। বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন নিচের ঠিকানায়।
zooFamily (community of aviation & travel)
রোড ৩, হোল্ডিং ৩, সুইট ৩৪,হ্যাপি আর্কদিয়া শপিং মল,ধানমণ্ডি,ঢাকা ১২০৫, বাংলাদেশ।