ঢাকা – সিমলা ফ্লাইট সিডিউল

982

সিমলা উত্তর ভারতের হিমাচল প্রদেশের রাজধানী। মাত্র দুই লক্ষ লোকের আবাস এই সিমলায়, যা ভারতের সবচেয়ে কম জনসংখ্যার প্রাদেশিক রাজধানীও বটে। ভারতের রাজনৈতিক পটভূমিতে সিমলার রয়েছে দীর্ঘ ইতিহাস।

সিমলা কেন ভ্রমনের জন্য এতো বিখ্যাত?

বাণিজ্যিক সিমলার শশব্যস্ততা থেকে দূরে কোনও স্থান অন্বেষণকারী পর্যটকদের মধ্যে সামার হিল হল খুবই জনপ্রিয়। এর পথের চারপাশে ওক, সেডার, রডোডেনড্রন এবং আরোও অনেক গাছপালা বেড়ে উঠেছে। তাছাড়া জাখু পাহা ও জাখু মন্দির,দ্যা রিজ্ এর বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক ল্যান্ডমার্ক,সেন্ট মাইকেল ক্যাথিড্রাল,ক্রাইস্ট চার্চ,মল রোড পর্যটকদের মধ্যে খুবই জনপ্রিয়।

ঢাকা থেকে সিমলা ফ্লাইট সিডিউল

যাত্রীদের সুবিধার কথা মাথায় রেখে উক্ত রুটের পরিচালিত সকল এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট গুলোর সময়,যাত্রাপথ,বিরতির সময় এবং সম্ভাব্য মূল্য তালিকা প্রকাশ করেছি।উক্ত তথ্য গুলো থেকে আপনি এই রূটে চলাচলকারী বিভিন্ন বিমানগুলোর মধ্যে ভাড়া,সময় ও অন্যান্য সুযোগ সুবিধার তুলনা করতে পারবেন।যা আপনার ভ্রমন পরিকল্পনাকে আরো সমৃদ্ধ করবে বলে আমার আশা ব্যক্ত করি।

বিমানের নাম ঢাকা থেকে উড্ডয়নের সময় মধ্যবর্তী গন্তব্যে আগমন(কলকাতা) মধ্যবর্তী গন্তব্য থেকে উড্ডয়ন(কলকাতা) সিমলা আগমনের সময় মোট সময় ভাড়ার মূল্য(ডলারে)
স্পাইসজেট ১৫:৪৫ ১৬:১০(কলকাতা)-২০:৪৫(কলকাতা) ২৩:২০(নয়া দিল্লি)-০৬:১৫(নয়া দিল্লি) ০৭:২৫ ১৬ঘন্টা ১০মিনিট ২৮৫
স্পাইসজেট ০৯:৫০ ১০:১৫(কলকাতা)-১৮:০০(কলকাতা) ২০:২০(নয়া দিল্লি)-০৬:১৫(নয়াদিল্লি) ০৭:২৫ ২২ঘন্টা ০৫মিনিট ২৮৫

 

সিমলা থেকে ঢাকা ফ্লাইট সিডিউল

বিমানের নাম সিমলা থেকে উড্ডয়নের সময় মধ্যবর্তী গন্তব্যে আগমন(কলকাতা) মধ্যবর্তী গন্তব্য থেকে উড্ডয়ন(কলকাতা) ঢাকা আগমনের সময় মোট সময় ভাড়ার মূল্য(ডলারে)
এয়ার ইন্ডিয়া ০৭:৪৫ ০৮:৫৫(নয়া দিল্লি) ১৩:২০ ১৫:৪৫ ০৭ ঘন্টা ৩০মিনিট ৪৬৫
বিমান বাংলাদেশ ০৭:৪৫ ০৮:৫৫ ১৫:৩০ ১৮:৩০ ১০ঘন্টা ১৫মিনিট ৫০০

বি:দ্র সকল ফ্লাইটের সময় এবং মূল্য যে কোন সময় পরিবর্তন হতে পারে।

যাত্রীদের জন্য সাধারণ ব্যাগেজ পরিবহনের নিয়ম

১. ক্যারি-অন ব্যাগেজটি বিমান সংস্থা,আপনি যে কেবিন ক্লাসে ভ্রমণ করছেন এবং এমনকি বিমানের আকার অনুসারে আলাদা হতে পারে। সাধারণ হিসাবে ক্যারি-অন ব্যাগেজটির সর্বাধিক দৈর্ঘ্য ২২(৫৬ সেমি),প্রস্থ ১৮(৪৫ সেমি)এবং ১০ ইঞ্চি (২৫ সেমি) হওয়া উচিত। এই মাত্রাগুলিতে চাকা,হ্যান্ডল,পার্শ্বের পকেট ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।কিছু বিমান সংস্থাও ওজন সীমাবদ্ধতা প্রয়োগ করে,সাধারণত ৭ কেজি /১১ এলবিএস থেকে শুরু করে।

২. আপনি আপনার সমস্ত পোর্টেবল বৈদ্যুতিক ডিভাইসগুলি ক্যারি অন ব্যাগেজে রাখুন।ল্যাপটপ,ট্যাবলেট এবং মোবাইল ফোনের আপনার প্রয়োজন হতেও পারে।

৩. অতিরিক্ত চার্জ এড়াতে, ভ্রমণের আগে দয়া করে আপনার বিমান সংস্থার নিয়ম অনুযায়ী ব্যাগ এর ওজন সঠিক রেখেছেন কিনা তা আবার পরীক্ষ্যা করুন।

৪. সর্বাধিক আকার – ৫৬X৪৬x২৫ সেমি বা ২২x১৮x১০ ইঞ্চি প্রতিটি।

৫. কিছু বিমানবন্দরগুলিতে পাউডারের ওজন ৩৫৫মিলি /১২ আউন্সেরও বেশি হলে  অতিরিক্ত স্ক্রিনিংয়ের প্রয়োজন পড়ে।

৬. যদি কোনও জরুরী পরিস্থিতি দেখা দেয় তবে আপনার বহনযোগ্য আইটেমগুলি নিরাপদে রেখে দিন এবং কেবিন ক্রুদের নির্দেশ অনুসরণ করুন।

৭. সামনের সিটের নিচে একটি ছোট্ট ল্যাপটপ ব্যাগ রাখতে পারবেন।

৮. একটি ব্যাগ ৭ কেজি ছাড়িয়ে যাবে না।

কীভাবে বিমানের টিকিট কিনবেন?

অনলাইন রিজার্ভেশন পরিষেবাগুলি দিয়ে বিমানের টিকিট কেনা ব্যাপকভাবে সরল করা হয়েছে। ভ্রমণকারীরা অনলাইন বুকিং সাইটগুলি ব্যবহার করে বিভিন্ন বিমান সংস্থাগুলির দাম এবং রুটের তুলনা করতে পারে এবং কয়েকটি মাউস ক্লিক দিয়ে বা “হোয়াটসঅ্যাপে আমাদের কাছে কল” দিয়ে বিমানের টিকিট ক্রয় করতে পারে।

ওয়েবসাইটঃ-www.airwaysoffice.com

হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বারঃ-০১৯৭৮৫৬৯২৯৫ এবং ৯৬

আপনার বিমানের টিকিট কেনার উপযুক্ত সময়

শীতকালে-৬২ দিন আগে

বসন্তে-৯০ দিন আগে

গ্রীষ্ম কালে-৪৭ দিন আগে

সবমিলিয়ে সর্বোওম সময়-৬২ দিন আগে

আমাদের ঠিকানা

এয়ারওয়েজ অফিস

রোড ৩,হোল্ডিং ৩,সুইট ৩৪,

হ্যাপি আর্কেড শপিং মল,

ধানমণ্ডি,ঢাকা ১২০৫, বাংলাদেশ।

মোবাইল নাম্বার:০১৯৭৮৫৬৯২৯১-৯৪,০১৭৬৮২৩২৩১১