ঢাকা – জেদ্দা ফ্লাইট সিডিউল

সৌদিআরব মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের জন্য সর্বোচ্চ পূর্ণভূমি। লোহিত সাগরের তীর ঘেসে গড়ে উঠা জেদ্দা শহরটি সৌদিআরবের অন্যতম একটি গুরূত্বপূর্ণ শহর। ঐতিহাসিক দিক থেকেও এই শহরটি মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের জন্য এক অনন্য স্থান। মধ্য প্রাচ্যের এই শহরটি শুধু ঐতিহাসিক দিক দিয়ে নয় বরং জ্ঞান বিজ্ঞানের দিক থেকেও অনেক আগ্রসর।

জেদ্দায় কেনো ঘুরতে যাবেন?

জেদ্দা শহরটি পবিত্র স্থান মক্কার প্রবেশদ্বার। তাই এই শহরে রয়েছে অসংখ্য মসজিদ। প্রতিটি মসজিদ তার আপন বৈশিষ্ট্যে অনন্য। এসকল মসজিদ গুলোর আছে ঐতিহাসিক ইতিহাস। তাছাড়া কিংস ফাউন্টেন, মেদান সালেহা, দুমাত উল জান্দাল, আল তাবায়েত সিটি সহ আরো অনেক বিশেষ বিশেষ স্থাপনা।

ঢাকা থেকে জেদ্দা ফ্লাইট সিডিউল

যে কোন ব্যক্তির ভ্রমন পরিকল্পনায় যাতায়ত এক অনন্য ভূমিকা পালন করে।যাতায়তের সুব্যবস্থা না থাকলে ভ্রমন হয়ে যায় দূর্বিসহ। আর দেশের বাহিরে ভ্রমনের বেলায় সেটা আরো গুরূত্বপূর্ণ। তাই আমরা যাত্রীদের সুবিধার কথা মাথায় রেখে উক্ত রুটের পরিচালিত সকল এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট গুলোর সময়,যাত্রাপথ,বিরতির সময় এবং সম্ভাব্য মূল্য তালিকা প্রকাশ করেছি।

জেদ্দা থেকে ঢাকা ফ্লাইট সিডিউল

জেদ্দা থেকে বর্তমান সময়ে বিমান বাংলাদেশ,এয়ার এরাবিয়া,স্পাইসজেট,ইন্ডিগো এয়ারলাইন্স জেদ্দা থেকে ঢাকা রূটে বিমান পরিষেবা দিয়ে যাচ্ছে। দিনের বিভিন্ন সময়ে উক্ত বিমান সংস্থা গুলো ফ্লাইট পরিচালনা করে। পরিচালিত বিমান গুলোর সুযোগ সুবিধা এবং সময়ের উপর নির্ভর করে ভাড়ার তারতম্য হয়। তাই আমরা(জু ইনফোটেক) যাত্রীদের সুবিধার কথা মাথায় রেখে উক্ত রুটের পরিচালিত সকল এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট গুলোর সময়,যাত্রাপথ,বিরতির সময় এবং সম্ভাব্য মূল্য তালিকা প্রকাশ করেছি।

বি:দ্র সকল ফ্লাইটের সময় এবং মূল্য যে কোন সময় পরিবর্তন হতে পারে।

যাত্রীদের জন্য সাধারণ ব্যাগেজ পরিবহনের নিয়ম

১.ক্যারি-অন ব্যাগেজটি বিমান সংস্থা,আপনি যে কেবিন ক্লাসে ভ্রমণ করছেন এবং এমনকি বিমানের আকার অনুসারে আলাদা হতে পারে। সাধারণ হিসাবে ক্যারি-অন ব্যাগেজটির সর্বাধিক দৈর্ঘ্য ২২(৫৬ সেমি),প্রস্থ ১৮(৪৫ সেমি)এবং ১০ ইঞ্চি (২৫ সেমি) হওয়া উচিত। এই মাত্রাগুলিতে চাকা,হ্যান্ডল,পার্শ্বের পকেট ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।কিছু বিমান সংস্থাও ওজন সীমাবদ্ধতা প্রয়োগ করে,সাধারণত ৭ কেজি /১১ এলবিএস থেকে শুরু করে।

২. আপনি আপনার সমস্ত পোর্টেবল বৈদ্যুতিক ডিভাইসগুলি ক্যারি অন ব্যাগেজে রাখুন।ল্যাপটপ,ট্যাবলেট এবং মোবাইল ফোনের আপনার প্রয়োজন হতেও পারে।

৩. অতিরিক্ত চার্জ এড়াতে, ভ্রমণের আগে দয়া করে আপনার বিমান সংস্থার নিয়ম অনুযায়ী ব্যাগ এর ওজন সঠিক রেখেছেন কিনা তা আবার পরীক্ষ্যা করুন।

৪. সর্বাধিক চরম আকার – ৫৬X৪৬x২৫ সেমি বা ২২x১৮x১০ ইঞ্চি প্রতিটি।

৫. কিছু বিমানবন্দরগুলিতে পাউডারের ওজন ৩৫৫মিলি /১২ আউন্সেরও বেশি হলে  অতিরিক্ত স্ক্রিনিংয়ের প্রয়োজন পড়ে।

৭.একটা ছাতা বা স্ট্রোলিং স্টিক।একটি ছোট ক্যামেরা পাশাপাশি এক সেট বাইনোকুলার।

৮. যদি কোনও জরুরী পরিস্থিতি দেখা দেয় তবে আপনার বহনযোগ্য আইটেমগুলি নিরাপদে রেখে দিন এবং কেবিন ক্রুদের নির্দেশ অনুসরণ করুন।

কীভাবে বিমানের টিকিট কিনবেন?

অনলাইন রিজার্ভেশন পরিষেবাগুলি দিয়ে বিমানের টিকিট কেনা ব্যাপকভাবে সহজ করা হয়েছে। ভ্রমণকারীরা অনলাইন বুকিং সাইটগুলি ব্যবহার করে বিভিন্ন বিমান সংস্থাগুলির দাম এবং রুটের তুলনা করতে পারে এবং কয়েকটি মাউস ক্লিক দিয়ে বা “হোয়াটসঅ্যাপে আমাদের কাছে কল” দিয়ে বিমানের টিকিট ক্রয় করতে পারে।

ওয়েবসাইটঃ-www.airwaysoffice.com

হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বারঃ-০১৯৭৮৫৬৯২৯৫ এবং ৯৬

আপনার বিমানের টিকিট টি কেনার উপযুক্ত সময়?

শীতকালে-৬২ দিন আগে

বসন্তে-৯০ দিন আগে

গ্রীষ্ম কালে-৪৭ দিন আগে

সবমিলিয়ে সর্বোওম সময়-৬২ দিন আগে

আমাদের ঠিকানা

এয়ারওয়েজ অফিস

রোড ৩,হোল্ডিং ৩,সুইট ৩৪,

হ্যাপি আর্কেড শপিং মল,

ধানমণ্ডি,ঢাকা ১২০৫, বাংলাদেশ।

মোবাইল নাম্বার:০১৯৭৮৫৬৯২৯১-৯৪,০১৭৬৮২৩২৩১১