ঢাকায় অবস্থিত দূতাবাসগুলোর মধ্যে সৌদি আরব দূতাবাস অন্যতম। সৌদি আরবে ভিসা প্রসেসিংয়ের জন্য আল-মানার কনসালটেন্সি লিমিটেড এজেন্সীতে যেতে হয়।
সৌদি দূতাবাসের লোকেশন
গুলশান ২ এর গুলশান এভিনিউতে অবস্থিত rangs আর্কেড মার্কেটের বিপরীত রাস্তা দিয়ে ৩০ গজ যাওয়ার পর হাতের বামে টার্ন নিয়ে গুলশান পার্কের পর হাতের বামে টার্ন নিয়ে গুলশান পার্কের গেট পার হয়ে ১০ গজ সামনে এর অবস্থান।
দূতাবাসের ঠিকানা
বাড়ি # ৫ (নতুন) এল, রোড # ৮৩, গুলশান-২, ঢাকা-১২১২
ফোন: +৮৮-০২- ৮৮২৯১২৮-৩১, ৮৮২৬৬৯৮-৯, ৮৮২৯১২৫-৩৩
ফ্যাক্স: (৮৮০-২-) ৮৮২৩৬১৬
এজেন্সীর নাম
আল-মানার কনসালটেন্সি লিমিটেড।
এজেন্সীর ঠিকানা
বাড়ী # ২২, রোড # ৪, ব্লক # এফ, বনানী, ঢাকা- ১২১৩।
(চেয়ারম্যান বাড়ী মসজিদের কাছে)
ফোন- ০০৮৮-০২-৯৮৮৬০৩১, ৯৮৮৬০৩২
ফ্যাক্স- ( ০০-৮৮-০২) ৮৮২৯০১০
ই-মেইল- almanarbd@yahoo.com
অবস্থান
এয়ারপোর্ট রোড থেকে বনানী ১১ নং বনানী রোডে যাওয়ার পর প্রথম চার রাস্তার মোড় থেকে হাতের ডানে টার্ন নিলে রাস্তার পূর্ব পাশে বনানী মসজিদের কাছে।
খোলা-বন্ধ
- শনিবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত খোলা থাকে।
- সকাল ৯ টা থেকে বিকাল ৪ টা পর্যন্ত।
ভিসা প্রসেসিং এর সময়
৩ (তিন) কার্য দিবস (কাগজপত্র ঠিকঠাক থাকলে)
ভিসা প্রসেসিং
১) ভিসা ফর্ম ইংরেজীতে যথাযথভাবে পূর্ন ঠিকানা ও ফোন নং সহ পূরণ করতে হবে। ফর্মের একদাম বাম কোনায় আঁঠা বা গাম দিয়ে ছবি সংযুক্ত করতে হবে।
২) সৌদি মালিকের আইডি কার্ড ও ট্রেড লাইসেন্সের ফটোকপি লাগবে।
৩) আমন্ত্রনপত্রের মূলকপি জমি দিতে হক্সেবং চেম্বার হতে সত্যায়িত হতে হবে।
৪) ভিসা অভিসার বরাবর স্থানীয় কোম্পানীর প্যাডে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে এবং উহা আরবীতে অনুবাদ করতে হবে।
৫) ট্রেড লাইসেন্স আরবীতে অনুবাদ করে বাংলাদেশ পররাষ্ট্র মন্ত্রাণালয় কর্তৃক সত্যায়িত মূল কপি জমা দিতে হবে ও মূল ট্রেড লাইসেন্স কাউন্টারে দেখাতে হবে। অন্যান্যদের ক্ষেত্রে তার পরিচয়পত্রের ফটোকপি আরবীতে অনুবাদ করে বাংলাদেশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কর্তৃক সত্যায়িত মূলকপি জমা দিতে হবে ও মূল পরিচয়পত্র কাউন্টারে দেখাতে হবে।
৬) ব্যাংক থেকে নিজের নামে সদ্য প্রদত্ত ব্যাংক এস্টেটমেন্ট এর মূলকপি জমা দিতে হবে।
৭) ডেলিভারীর দিন স্লিপে নির্ধারিত অফিসার কর্তৃক ভিসা হয়েছে কিনা তা নিশ্চিত হয়ে ২০০ (দুইশত) রিয়ালের সমপরিমান টাকা HSBC ব্যাংকের সৌদি দূতাবাস বুথে জমা করে ঐ ব্যাংক স্লিপ দিয়ে পাসপোর্ট গ্রহণ করতে হবে।
৮) ইন্টারনেট ও পেমেন্ট পেপার লাগবে।
ভ্রমন ভিসা
১) ভিসা ফর্ম ইংরেজীতে পূর্ণ ঠিকানা ও ফোন নম্বরসহ যথাযথভাবে পূরণ করতে হবে। ফর্মের একদম বাম কোনায় আঁঠা বা গাম দিয়ে ছবি সংযুক্ত করতে হবে।
২) প্রত্যেকের জন্য আলাদা পাসপোর্ট লাগবে (শিশুদের ক্ষেত্রেও)
৩) ভিসা এ্যাডভাইস এর কপি জমা দিতে হবে।
৪) শিশুর বয়স ৫ বছর হলে তার টিকার কার্ড জমা দিতে হবে এবং বয়স্কদের ম্যানেনজাইটিস টিকা কার্ড জমা দিতে হবে।
৫) যার কাছে যাবে তার বর্তমান ঠিকানা মেয়াদকালীন ইকাসার ফটোকপি জমা দিতে হবে।
৬) যার কাছে যাবে তার সাথে সম্পর্কের সার্টিফিকেট (কাবিননাম, ম্যারেজ সার্টিফিকেট, বার্থ সার্টিফিকেট) আরবীতে অনুবাদ করে বাংলাদেশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কর্তৃক সত্যায়িত করে ফটোকপি জমা দিতে হবে ও মূল কপি দেখাতে হবে।
৭) অন্যান্যদের যেমন- মা,বাবা, শ্বশুর, শাশুড়ী, ভাই-বোন, মামা, খালা, চাচা, বন্ধু ইত্যাদি সম্পর্কের সার্টিফিকেট পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কর্তৃক সত্যায়িত করে মূলকপি জমা দিতে হবে।
৮) ডেলিভারীর দিন স্লিপে নির্ধারিত অফিসার কর্তৃক ভিসা হয়েছে কিনা তা নিশ্চিত হয়ে ২০০ (দুইশত) রিয়ালের সম পরিমান HSBC ব্যাংকের সৌদি দূতাবাস বুথে জমা করে ঐ ব্যাংক স্লিপ দিয়ে পাসপোর্ট গ্রহন করতে হবে।
৯) ভিসা ইস্যুর জন্য বিধি মোতাবেক ইন্টারনেট ও পেমেন্ট পেপার লাগবে।
ভিসার অবস্থান
১) ভিসা ফর্ম ইংরেজীতে পূর্ণ ঠিকানা ও ফোন নম্বরসহ যথাযথ ভাবে পূরণ করতে হবে। ফর্মের একদম বাম কোনায় আঁঠা বা গাম দিয়ে ছবি সংযুক্ত করতে হবে।
২) প্রত্যেকের জন্য আলাদা পাসপোর্ট লাগবে (শিশুদের ক্ষেত্রেও)
৩) ভিসা এ্যাডভাইস এর ফটোকপি জমা দিতে হবে।
৪) GAMCA ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেট কর্তৃক নির্ধারিত মেডিক্যাল সেন্টারের ফিট মেডিক্যাল কার্ড লাগবে। শিশুদের বয়স ৫ বছরের কম হলে মেডিক্যাল কার্ডের পরিবর্তে তার কার্ড জমা দিতে হবে।
৫) স্বামী বা পিতার মেয়াদকালীন ইকামার ফটোকপি জমা দিতে হবে।
৬) কাবিননামা, ম্যারেজ সার্টিফিকেট, বার্থ সার্টিফিকেট আরবীতে অনুবাদ করে বাংলাদেশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কর্তৃক সত্যায়িত করে ফটোকপি জমা দিতে হবে ও মূল কপি দেখাতে হবে।
৭) ডেলিভারীর দিন স্লিপে নির্ধারিত অফিসার কর্তৃক ভিসা হয়েছে কিনা তা নিশ্চিত হয়ে ৫০ রিয়ালের সমপরিমান টাকা HSBC ব্যাংকের সৌদি দূতাবাস বুথে জমা করে ঐ ব্যাংক স্লিপ দিয়ে পাসপোর্ট গ্রহণ করতে হব।
৮) ভিসা ইস্যুর জন্য ইন্টারনেট ও পেমেন্ট পেপার লাগবে।