আনাম শিপিং লাইন্স কোম্পানীর কর্তৃক পরিচালিত লঞ্চ সার্ভিস আঁচল ০, ২, ৫, ৬, ১০ ঢাকা – হুলারহাট – ভান্ডারিয়া – ঢাকা নৌপথে চলাচল করে। প্রতিটি লঞ্চে কেবিন সংখ্যা ৭৫টি। ০ থেকে ১২ বছরের কম বয়সী শিশু-কিশোরদের জন্য কোন ভাড়া নেওয়া হয় না। ১২ থেকে ১৬ বছর পর্যন্ত শিশু-কিশোরদের ক্ষেত্রে হাফ ভাড়া নেওয়া হয়।
যোগাযোগ
সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনালে গিয়ে সরাসরি যোগাযোগ করা যায়। তাছাড়া মোবাইলের মাধ্যমেও যে কোন তথ্য জানা যায়।
মোবাইল নম্বর: +৮৮-০১৭১১-৩৪৪৭৪৬
যাত্রী-উঠানামা
শিকারপুর, চৌধুরী হাট, মিরের হাট, বনানীপাড়া, ইন্দের হাট, কাউখালী ঘাটে যাত্রী উঠানামা করানো হয়। লঞ্চগুলো ৩ তলা বিশিষ্ট। এগুলোর আয়তন ২০০ ফুট × ৩২ ফুট এবং যাত্রী ধারণ ক্ষমতা ৬৩০ জন।
শ্রেণী ও কেবিন ভাড়া
৩য় শ্রেণী | ২০০/- |
কেবিন (সিঙ্গেল) | ১০০০/- |
কেবিন (ডাবল) | ১৮০০/- |
কেবিন (ভিআইপি) | ১,৫০০/- |
সময়-সূচী
প্রতিদিনই আঁচল সিরিজের লঞ্চসমূহ ঢাকা – হুলারহাট – ভান্ডারিয়া – ঢাকা রুটে নিয়মিত চলাচল করে।
ঢাকা থেকে ভান্ডারিয়ার উদ্দেশ্যে ছাড়ে | সন্ধ্যা ৭:২০ মি:। |
ভান্ডারিয়া থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে ছাড়ে | দুপুর ২:৩০ মি:। |
নিরাপত্তা ব্যবস্থা
যাত্রী সাধারণের নিরাপত্তা নিশ্চিত কল্পে ৪ জন আনসার সদস্য নিয়োজিত আছেন। নৌ দূর্ঘটনা সহ অন্যান্য দূর্ঘটনার কবল থেকে রক্ষা পেতে গৃহীত ব্যবস্থাসমূহ
লাইফ বয়া | ৯৭টি |
ফায়ার বাকেট | ১২টি |
অগ্নি – নির্বাপক সিলিন্ডার | ৬টি |
অন্যান্য
- যাত্রী সাধারণের নামাজের জন্য ব্যবস্থা আছে। একসাথে ৩০ জন লোক নামাজ পড়তে পারে।
- প্রাথমিক চিকিৎসা সুবিধার জন্য ফাস্ট এইড বক্স মজুত আছে।
- যাত্রী সাধারণের খাবারের সুবিধার্থে লঞ্চের অভ্যন্তরে ক্যান্টিন ও ফাস্ট ফুডের দোকান আছে।
- মালামাল পরিবহনে সরকার নির্ধারিত চার্জ গ্রহণ করা হয়।