ঢাকা – বেইজিং ফ্লাইট সিডিউল

1140

চীন শাসিত বেইজিং ভ্রমন পিপাসুদের নিকট এক অপার সৌন্দর্যের স্থান। অসংখ্য অতি প্রাচীন ঐতিহাসিক স্থাপনার এই শহরটি প্রতি বছর অনেক পরিমান দর্শনার্থীর আগমনে স্বাক্ষী। চিনের বিভিন্ন শাষকদের আমলে বেইজিং মোট ৬ বার চিনের রাজধানী ছিলো। এথেকেই বিশ্ব ঐতিহ্যে বেইজিং এর অবস্থান সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়।

বেইজিং কেন আকর্ষনীয়?

বিশ্বের সপ্তম আশ্চর্যের অন্যমত একটি হলো গ্রেট ওয়াল। যা বেইজিং শহরে অবস্থিত। তাছাড়া বিশ্বের সব থেকে বড় প্রচীন শহরটিও বেইজিং এ অবস্থিত। বিভিন্ন সুন্দর স্থাপনার জন্যও বেইজিং বিখ্যাত।

ঢাকা থেকে বেইজিং ফ্লাইট সিডিউল

ঢাকা থেকে বর্তমান সময়ে বিমান বাংলাদেশ, চায়না সাউদার্ন, মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্স ঢাকা থেকে বেইজিং রূটে বিমান পরিষেবা দিয়ে যাচ্ছে। দিনের বিভিন্ন সময়ে উক্ত বিমান সংস্থা গুলো ফ্লাইট পরিচালনা করে। পরিচালিত বিমান গুলোর সুযোগ সুবিধা এবং সময়ের উপর নির্ভর করে ভাড়ার তারতম্য হয়। তাই আমরা(এয়ারওয়েজ অফিস) যাত্রীদের সুবিধার কথা মাথায় রেখে উক্ত রুটের পরিচালিত সকল এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট গুলোর সময়,যাত্রাপথ,বিরতির সময় এবং সম্ভাব্য মূল্য তালিকা প্রকাশ করেছি।

বিমানের নাম উড্ডয়নের সময় মধ্যবর্তী গন্তব্যে আগমন(কুয়ালালামপুর) মধ্যবর্তী গন্তব্য থেকে উড্ডয়ন(কুয়ালালামপুর) আগমনের সময় মোট সময় ভাড়ার মূল্য(ডলারে)
চায়না সাউদার্ন ০০:৫০ ১১:২৫ ০০:৫০ ০৬:২৫ ৮ঘন্টা ৩৫মিনিট ৩০০
বিমান বাংলাদেশ ১৯:২০ ০৫:৩৫ ০৮:০০ ১১:১৫ ১৩ঘন্টা ৫৫মিনিট ২৫০
বিমান বাংলাদেশ ১৯:২০ ০৫:৩৫ ০৯:০০ ১২:২৫ ১৫ঘন্টা ০৫মিনিট ২৫০
মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্স ১২:১৫ ১৮:১০ ০০:৪০ ০৭:০০ ১৬ঘন্টা ৪৫মিনিট ২৮০

 

বেইজিং থেকে ঢাকা ফ্লাইট সিডিউল

উক্ত তথ্য গুলো থেকে আপনি এই রূটে চলাচলকারী বিভিন্ন বিমানগুলোর মধ্যে ভাড়া,সময় ও অন্যান্য সুযোগ সুবিধার তুলনা করতে পারবেন।যা আপনার ভ্রমন পরিকল্পনাকে আরো সমৃদ্ধ করবে বলে আমার আশা ব্যক্ত করি।

বিমানের নাম উড্ডয়নের সময় মধ্যবর্তী গন্তব্যে আগমন(কুয়ালালামপুর) মধ্যবর্তী গন্তব্য থেকে উড্ডয়ন(কুয়ালালামপুর) আগমনের সময় মোট সময় ভাড়ার মূল্য(ডলারে)
এয়ার চায়না ১৬:৩০ ২৩:০০ ০৮:৩০ ১০:৩৫ ২০ঘন্টা ০৫মিনিট ৩০০
মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্স ০৯:৩০ ১৬:৩০ ২৩:০০ ০০:৫০ ১৭ঘন্টা ২৫মিনিট ২৪৫
ড্রাগন এয়ার ১৯:৪০ ২৩:২০(হংকং) ২২:৫৫(হংকং) ০১:০০ ৩১ঘন্টা ২০মিনিট ২৫০
কেথ্যে পেসিফিক এয়ারলাইন্স ১৯:৪০ ২৩:২০(হংকং) ২২:৫৫(হংকং) ০১:০০ ৩১ঘন্টা ২০মিনিট ৩০০

 

বি:দ্র সকল ফ্লাইটের সময় এবং মূল্য যে কোন সময় পরিবর্তন হতে পারে।

যাত্রীদের জন্য সাধারণ ব্যাগেজ পরিবহনের নিয়ম

১.ক্যারি-অন ব্যাগেজটি বিমান সংস্থা,আপনি যে কেবিন ক্লাসে ভ্রমণ করছেন এবং এমনকি বিমানের আকার অনুসারে আলাদা হতে পারে। সাধারণ হিসাবে ক্যারি-অন ব্যাগেজটির সর্বাধিক দৈর্ঘ্য ২২(৫৬ সেমি),প্রস্থ ১৮(৪৫ সেমি)এবং ১০ ইঞ্চি (২৫ সেমি) হওয়া উচিত। এই মাত্রাগুলিতে চাকা,হ্যান্ডল,পার্শ্বের পকেট ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।কিছু বিমান সংস্থাও ওজন সীমাবদ্ধতা প্রয়োগ করে,সাধারণত ৭ কেজি /১১ এলবিএস থেকে শুরু করে।

২. আপনি আপনার সমস্ত পোর্টেবল বৈদ্যুতিক ডিভাইসগুলি ক্যারি অন ব্যাগেজে রাখুন।ল্যাপটপ,ট্যাবলেট এবং মোবাইল ফোনের আপনার প্রয়োজন হতেও পারে।

৩. অতিরিক্ত চার্জ এড়াতে, ভ্রমণের আগে দয়া করে আপনার বিমান সংস্থার নিয়ম অনুযায়ী ব্যাগ এর ওজন সঠিক রেখেছেন কিনা তা আবার পরীক্ষ্যা করুন।

৪. সর্বাধিক আকার – ৫৬X৪৬x২৫ সেমি বা ২২x১৮x১০ ইঞ্চি প্রতিটি।

৫. কিছু বিমানবন্দরগুলিতে পাউডারের ওজন ৩৫৫মিলি /১২ আউন্সেরও বেশি হলে  অতিরিক্ত স্ক্রিনিংয়ের প্রয়োজন পড়ে।

৬. যদি কোনও জরুরী পরিস্থিতি দেখা দেয় তবে আপনার বহনযোগ্য আইটেমগুলি নিরাপদে রেখে দিন এবং কেবিন ক্রুদের নির্দেশ অনুসরণ করুন।

৭. সামনের সিটের নিচে একটি ছোট্ট ল্যাপটপ ব্যাগ রাখতে পারবেন।

৮. একটি ব্যাগ ৭ কেজি ছাড়িয়ে যাবে না।

কীভাবে বিমানের টিকিট কিনবেন?

অনলাইন রিজার্ভেশন পরিষেবাগুলি দিয়ে বিমানের টিকিট কেনা ব্যাপকভাবে সরল করা হয়েছে। ভ্রমণকারীরা অনলাইন বুকিং সাইটগুলি ব্যবহার করে বিভিন্ন বিমান সংস্থাগুলির দাম এবং রুটের তুলনা করতে পারে এবং কয়েকটি মাউস ক্লিক দিয়ে বা “হোয়াটসঅ্যাপে আমাদের কাছে কল” দিয়ে বিমানের টিকিট ক্রয় করতে পারে।

ওয়েবসাইটঃ- www.airwaysoffice.com

হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বারঃ০১৯৭৮৫৬৯২৯৫ এবং ৯৬

আপনার বিমানের টিকিটটি কেনার উপযুক্ত সময়

শীতকালে-৬২ দিন আগে

বসন্তে-৯০ দিন আগে

গ্রীষ্ম কালে-৪৭ দিন আগে

সবমিলিয়ে সর্বোত্তম সময়-৬২ দিন আগে

আমাদের ঠিকানা

এয়ারওয়েজ অফিস

রোড ৩,হোল্ডিং ৩,সুইট ৩৪,

হ্যাপি আর্কেড শপিং মল,

ধানমণ্ডি,ঢাকা ১২০৫, বাংলাদেশ।