ঢাকা – ব্যাংকক ফ্লাইট সিডিউল

783

বিশ্বের যে কয়টি ভ্রমনবান্ধব একক শহর রয়েছে তার মধ্যে ব্যাংকক অন্যতম। ব্যাংকক শহরটি থাইলেন্ড এর রাজধানী।পরিপাটি এই শহরটির কৃওিম সৌন্দর্য যে কোন দর্শনার্থীর মন কেড়ে নেবে। বাংলাদেশ থেকে সরাসরি বিমানের মাধ্যমে মাত্র ৪ ঘন্টায় ব্যাংকক পৌছানো যায়।

ব্যাংকক কেন ভ্রমনকারীদের পছন্দের অন্যতম আকর্ষন? 

পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন এই শহরটিতে যেমনি আছে মানুষের নিরাপত্তা সুবিধা তেমনি আছে দ্রুত যোগাযোগ ব্যবস্থা।তাছাড়া আধুনিক সকল মার্কেট,হোটেল,পার্ক,ফ্যন্টাসি কিংডম সহো আরো অনেক কিছু।তাই বর্তমান সময়ে যে কোন ভ্রমনকারীর ভ্রমন তালিকার প্রথমেই ব্যাংককের নামটি থাকে।

ঢাকা থেকে ব্যাংকক ফ্লাইট সিডিউল

ঢাকা থেকে বর্তমান সময়ে বিমান বাংলাদেশ,থাই লায়ন,স্পাইসজেট,ইন্ডিগো,এয়ার ইন্ডিয়া এয়ারলাইন্স ঢাকা থেকে ব্যাংকক রূটে বিমান পরিষেবা দিয়ে যাচ্ছে। দিনের বিভিন্ন সময়ে উক্ত বিমান সংস্থা গুলো ফ্লাইট পরিচালনা করে। পরিচালিত বিমান গুলোর সুযোগ সুবিধা এবং সময়ের উপর নির্ভর করে ভাড়ার তারতম্য হয়। তাই আমরা(এয়ারওয়েজ অফিস) যাত্রীদের সুবিধার কথা মাথায় রেখে উক্ত রুটের পরিচালিত সকল এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট গুলোর সময়,যাত্রাপথ,বিরতির সময় এবং সম্ভাব্য মূল্য তালিকা প্রকাশ করেছি।

বিমানের নাম উড্ডয়নের সময় মধ্যবর্তী গন্তব্যে আগমন(কলকাতা) মধ্যবর্তী গন্তব্য থেকে উড্ডয়ন(কলকাতা) আগমনের সময় মোট সময় ভাড়ার মূল্য(ডলারে)
থাই লায়ন ০১:০০ ০৪:৩০ ২ঘন্টা ৩০মিনিট ১৯৫
বিমান বাংলাদেশ ১১:২০ ১৫:০০ ০২ঘন্টা ৪০মিনিট ২৭০
ইন্ডিগো ০৯:৫০ ১০:১৫ ১৮:৫৫ ২৩:১৫ ১২ঘন্টা ২৫মিনিট ৩০০
স্পাইসজেট ১৯:২০ ১৯:৪৫ ০০:৫০ ০৪:১০ ০৭ঘন্টা ৫০মিনিট ২৭০

 

ব্যাংকক থেকে ঢাকা ফ্লাইট সিডিউল

উক্ত তথ্য গুলো থেকে আপনি এই রূটে চলাচলকারী বিভিন্ন বিমানগুলোর মধ্যে ভাড়া,সময় ও অন্যান্য সুযোগ সুবিধার তুলনা করতে পারবেন।যা আপনার ভ্রমন পরিকল্পনাকে আরো সমৃদ্ধ করবে বলে আমার আশা ব্যক্ত করি।

বিমানের নাম উড্ডয়নের সময় মধ্যবর্তী গন্তব্যে আগমন(কলকাতা) মধ্যবর্তী গন্তব্য থেকে উড্ডয়ন(কলকাতা) আগমনের সময় মোট সময় ভাড়ার মূল্য(ডলারে)
থাই লায়ন ২২:২৫ ২৩:৫৫ ২ঘন্টা ৩০মিনিট ১৭০
বিমান বাংলাদেশ ১৬:১৫ ১৮:০০ ২ঘন্টা ৪৫মিনিট ২১০
ইন্ডিগো ০৬:৩৫ ০৭:৪০ ১৩:১৫ ১৪:৪৫ ৯ঘন্টা ১০মিনিট ২০০
ইন্ডিগো ০২:০৫ ০৩:২০ ০৭:৪০ ০৯:০৫ ৮ঘন্টা ২১০

 

বি:দ্র সকল ফ্লাইটের সময় এবং মূল্য যে কোন সময় পরিবর্তন হতে পারে।

যাত্রীদের জন্য সাধারণ ব্যাগেজ পরিবহনের নিয়ম

১. ক্যারি-অন ব্যাগেজটি বিমান সংস্থা,আপনি যে কেবিন ক্লাসে ভ্রমণ করছেন এবং এমনকি বিমানের আকার অনুসারে আলাদা হতে পারে। সাধারণ হিসাবে ক্যারি-অন ব্যাগেজটির সর্বাধিক দৈর্ঘ্য ২২(৫৬ সেমি),প্রস্থ ১৮(৪৫ সেমি)এবং ১০ ইঞ্চি (২৫ সেমি) হওয়া উচিত। এই মাত্রাগুলিতে চাকা,হ্যান্ডল,পার্শ্বের পকেট ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।কিছু বিমান সংস্থাও ওজন সীমাবদ্ধতা প্রয়োগ করে,সাধারণত ৭ কেজি /১১ এলবিএস থেকে শুরু করে।

২. আপনি আপনার সমস্ত পোর্টেবল বৈদ্যুতিক ডিভাইসগুলি ক্যারি অন ব্যাগেজে রাখুন।ল্যাপটপ,ট্যাবলেট এবং মোবাইল ফোনের আপনার প্রয়োজন হতেও পারে।

৩. অতিরিক্ত চার্জ এড়াতে, ভ্রমণের আগে দয়া করে আপনার বিমান সংস্থার নিয়ম অনুযায়ী ব্যাগ এর ওজন সঠিক রেখেছেন কিনা তা আবার পরীক্ষ্যা করুন।

৪. সর্বাধিক আকার – ৫৬X৪৬x২৫ সেমি বা ২২x১৮x১০ ইঞ্চি প্রতিটি।

৫. কিছু বিমানবন্দরে পাউডারের ওজন ৩৫৫মিলি /১২ আউন্সেরও বেশি হলে  অতিরিক্ত স্ক্রিনিংয়ের প্রয়োজন পড়ে।

৬. যদি কোনও জরুরী পরিস্থিতি দেখা দেয় তবে আপনার বহনযোগ্য আইটেমগুলি নিরাপদে রেখে দিন এবং কেবিন ক্রুদের নির্দেশ অনুসরণ করুন।

৭. সামনের সিটের নিচে একটি ছোট্ট ল্যাপটপ ব্যাগ রাখতে পারবেন।

৮. একটি ব্যাগ ৭ কেজি ছাড়িয়ে যাবে না।

কীভাবে বিমানের টিকিট কিনবেন?

অনলাইন রিজার্ভেশন পরিষেবাগুলি দিয়ে বিমানের টিকিট কেনা ব্যাপকভাবে সরল করা হয়েছে। ভ্রমণকারীরা অনলাইন বুকিং সাইটগুলি ব্যবহার করে বিভিন্ন বিমান সংস্থাগুলির দাম এবং রুটের তুলনা করতে পারে এবং কয়েকটি মাউস ক্লিক দিয়ে বা “হোয়াটসঅ্যাপে আমাদের কাছে কল” দিয়ে বিমানের টিকিট ক্রয় করতে পারে।

ওয়েবসাইটঃ- www.airwaysoffice.com

হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বারঃ০১৯৭৮৫৬৯২৯৫ এবং ৯৬

আপনার বিমানের টিকিট কেনার উপযুক্ত সময়

শীতকালে-৬২ দিন আগে

বসন্তে-৯০ দিন আগে

গ্রীষ্ম কালে-৪৭ দিন আগে

সবমিলিয়ে সর্বোওম সময়-৬২ দিন আগে

আমাদের ঠিকানা

এয়ারওয়েজ অফিস

রোড ৩,হোল্ডিং ৩,সুইট ৩৪,

হ্যাপি আর্কেড শপিং মল,

ধানমণ্ডি,ঢাকা ১২০৫, বাংলাদেশ।