ভ্রমন তথ্য

পৃথিবীর এই বিশ্বায়নের যুগে প্রতিটি মানুষ নগর সভ্যতাকে কেন্দ্র করে দিন কে দিন আত্বকেন্দ্রীক এবং ব্যস্ত হয়ে পড়ছে। তার উপর প্রযুক্তির এই আগ্রাসন মানুষের কাছ থেকে কেড়ে নিচ্ছে তাদের মূল্যবান সময়। এই একঘেয়ে জীবন থেকে কিছুটা আনন্দে প্রবশের একটিই মাধ্যম। আর তা হলো ভ্রমন। মনের প্রশান্তু,মানসিক সস্তি, প্রফুল্লতা, আনন্দ, উচ্ছাস এই সকল দিক এক সাথে মিলবার একটি মাত্র উপায় আর তা হলো ভ্রমন।

যোগাযোগ ব্যবস্থা এই আধুনিক যুগে দূরবর্তী ভ্রমন হয়েছে সুবিধার। তাই প্রতিবছর হাজারো মানুষ তাতের নিজ দেশের গন্ডি পেরিয়ে ভ্রমন পিপাসা মনে নিয়ে ছুটে বেড়াচ্ছে এক দেশ থেকে অন্য দেশে। ভ্রমনের মধ্য দিয়ে নতুন জায়গা, নতুন সংস্কৃতি,নতুন ভাষার সাথে যেমনি পরিচিত হচ্ছে তেমনি প্রসারিত হচ্ছে তাদের জ্ঞানের পরিধী, সুস্থ থাকছে তাদের মন মানসিকতা।

ভ্রমন পিপাসু মানুষদের কাছে ভ্রমন সম্পর্কিত তথ্য খুবই গুরূত্বপূর্ণ। কারণ এই তথ্যের উপর নির্ভর করেই মানুষ তাদের ভ্রমন পরিকল্পনা তৈরি করে, ভ্রমনের খরচ নির্ধারণ করে, ভ্রমনের সুবিধা অসুবিধা যাচাই করে। সুতরাং একজন পর্যটক কিংবা ভ্রমনকারীর কাছে তার নির্ধারিত গন্তব্য সম্পর্কে সঠিক তথ্যই কেবল তাকে ভ্রমনের পরিপূর্ণ আনন্দ দানের নিশ্চয়তা দেয়।

কোন নির্দিষ্ট স্থানে ভ্রমনের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় তথ্যাদি:-

১) যায়গার বিষদ বিরবরণ:-

একজন পর্যটক কিংবা ভ্রমনকারী যে যায়গাটিতে ভ্রমন করতে ইচ্ছুক সে জায়গার সঠিক ঠিকানা, সে যায়গার ভ্রমন সম্ভাবনা, সে যায়গার ভ্রমন পরিবেশগত তথ্য ভ্রমনকারীর কাছে থাকলে যায়গাটি সম্পর্কে পূর্বধারণা তৈরি হয় যা ভ্রমনের সময় খুবই উপকার সাধন করে।

২) দর্শনীয় বস্তুর বা স্থানের বর্ণনা:-

নির্ধারিত জায়গার ইতিহাস পর্যলোচনা করে সে যায়গার দর্শনীয় স্থানগুলি কিংসা বস্তু সম্পর্কে আগে থেকেই ধারণা থাকা প্রয়োজন। কেননা একটি জায়গার সকল কিছুই ঐতিহাসিক ভাবে ততোটা গুরূত্বপূর্ণ নাহ হতে পারে। একটি যায়গার কম গুরূত্ব স্থাপনা গুলোতে সময় ব্যয় নাহ করে ঐতিহাসিক স্থাপনা গুলোর সৌন্দর্য উপভোগে সময় বেশি দেয়া প্রয়োজন।

৩) যোগাযোগ ব্যবস্থা সম্পর্কিত তথ্য:-

ভ্রমন পরিকল্পনার তালিকায় থাকা যায়গাটি যোগাযোগ ব্যবস্থা সম্পর্কে সঠিক তথ্য থাকা প্রয়োজন।

৪) খাবার ও আবসন সম্পর্কিত তথ্য:-

এক এক যায়গার খাবার এক এক রকম। তাছাড়া বিভিন্দ দেশের মানুষের খাবারে ভিন্নতার উপর নির্ভর করে তাদের খাবারের রূচিও আলাদা। তাই ভ্রমন পরিকল্পনার পূর্বে ভ্রমনকারীর কাছ খাবারের তথ্য থাকা জরূরি।

৫) নিরাপওা সম্পর্কিত তথ্য:-

মানুষ দূরে কোথাও ভ্রমনে গেলে সবার আগে তার নিরাপওার ব্যপারটি মাথায় রাখে। আজকাল ভ্রমন সহায়ক মানে ট্র্যাভেল এজেস্নিগুলোর মধ্যমে সর্বোচ্চ ভ্রমন নিরাপওা পাওয়া যায়। তারপর ও মানুষ সর্বদাই তার সঠিক নিরাপওা নিশ্চিত করতে চায় সব সময়। তাই নিরাপওা ব্যপারে ভ্রমন কারীর নিকট তথ্য থাকা বাঞ্চনীয়।

৬) খরচের অগ্রীম ধারণা সম্পর্কিত তথ্য:-

ভ্রমন পরিকল্পনা নির্ভর করে নিদিষ্ট স্থানের সম্ভাব্য খরচ এবং ভ্রমনকারীর অর্থে প্রতুলওার উপর। নির্দিষ্ট ভ্রমন স্থানের সম্ভাব্য খরচ সম্পর্কে পূর্বে থেকে তথ্য থাকলে ভ্রমন পরিকল্পনা সঠিক মানের হয়।

৭) সঠিক কাগজ পত্র সম্পর্কিত তথ্য:-

নিজ দেশের বাহিরে ভ্রমনের জন্য সবনথেকে অত্যাবশ্যকীয় কাগজ হলো পাসপোর্ট এবং ভিসা। বিদেশে গমনের ক্ষেত্রে এই ২টি কাগজ ব্যাতিত কোন ব্যক্তি দেশ ত্যগ করতে পারেবে নাহ। তাই বিদেশ যাত্রার সময় এ ব্যপারে সয়বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করা দরকার।

উপরক্ত বিষয় গুলি যে কোন পর্যটক কিংবা ভ্রমন কারীর কাছে তার ভ্রমন পরিকল্পনা এবং ভ্রমনের সময় জানা থাকা বাঞ্চনীয়।

ট্রাভেল জু বাংলাদেশ তেমনি একটি ভ্রমন বিষয়ক সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান। আমার আমদের গ্রাহকদের নিজদেশে ভ্রমণ তথ্য এবং সহায়তা, বিদেশ ভ্রমনের সকল তথ্য, পাসপোর্ট সুবিধা, ভিসা সুবিধা, হোটেল সুবিধা, সঠিক মূল্যে সকল বিমানের টিকেট প্রদান, ভ্রমন সহায়তাকারী নিয়োগ সহ সকল প্রকার সেবা করে থাকি।

যে কোন প্রকার ভ্রমন বিষয়ক সেবা নিতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করূন:-

ট্র্যাভেল জু বাংলাদেশ লিমিটেড  বা জু ইনফোটেক বাংলাদেশ লিমিটেড

রোড ৩, হোল্ডিং ৩, সুইট ৩৪,
হ্যাপি আর্কদিয়া শপিং মল,
ধানমণ্ডি,ঢাকা ১২০৫, বাংলাদেশ।
মোবাইল নাম্বার: ০১৯৭৮৫৬৯২৯০– ৯১